শনিবার, ২৬ মে, ২০১২

b-skan debate competition

জাগো হে নবীন, ভিন্নভাবে সক্ষমদের জন্যে চাই সমাজ প্রতিবন্ধকতাহীন” স্লোগানকে সামনে রেখে ঢাকাতে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এই বিতর্ক প্রতিযোগিতার মাধ্যমে বর্তমান প্রজন্মের নবীনদের মাঝে প্রতিবন্ধিতা বিষয়ে জাগরণ সৃষ্টি করতে চাই আমরা। যেহেতু অদূর ভবিষ্যতে এই সব তরুণেরাই এক একজন লেখক, শিল্পী, স্থপতি, শিক্ষাবিদ, রাজনীতিবিদ, অর্থনীতিবিদ হয়ে ভূমিকা রাখবে দেশের মজবুত ভিত্তি গঠনে। যাদের নিয়ে আমরা স্বপ্ন দেখতে পারি ভিন্নভাবে সক্ষম মানুষদের জন্যে বসবাসযোগ্য আগামীর বাংলাদেশের।

মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শ্রেনীর ছাত্র-ছাত্রীরা এই বিতর্কে অংশ নিতে পারবে। মোট আটটি স্কুল ও কলেজের মধ্যে আয়োজিত বিতার্কিকেরা ষোলটি দলে বিভক্ত হয়ে দু’দিন ব্যাপী নক আউট পদ্ধতিতে লড়বে আকর্ষণীয় ট্রফির জন্যে। বিচারকদের রায়ে নির্বাচিত বিজয়ী চ্যাম্পিয়ন ও রানার্স আপ দল এবং শ্রেষ্ঠ বিতার্কিকদের হাতে পুরুষ্কার তুলে দেওয়া হবে ১৪ই জুলাই, ২০১২ বি-স্ক্যান বর্ষপূর্তী অনুষ্ঠানে।

আগ্রহী স্কুল ও কলেজকে যোগাযোগ করার জন্য আহ্বান জানানো হচ্ছে। প্রতিযোগিতার স্থান ও সময় যথা সময়ে জানানো হবে।

মোহাম্মাদ জাহিদুল আলমঃ ০১৯১১২৫১৬৯২
তানজির ইসলামঃ ০১৭২০৮২৮৮১৫
ইমেলঃ info@b-scan.org
ওয়েবঃ www.b-scan.org
___________________________________________

প্রতিযোগিতার নিয়মাবলি

বিতার্কিকদের যোগ্যতা :
১. বিতার্কিকদেরকে মাধ্যমিক থেকে উচ্চ মাধ্যমিক (নবম থেকে দ্বাদশ শ্রেনী) পর্যায়ের শিক্ষার্থী হতে হবে।
২. কোন স্কুল বা কলেজ থেকে একাধিক দল নেয়া হবে না।
৩. প্রত্যেক দলে তিনজন করে বিতার্কিক এবং একজন স্ট্যান্ডবাই থাকবেন, তিনজনের মাঝে একজন দলনেতা থাকবেন।
৪. যে চারজন বিতার্কিকের নাম প্রেরণ করা হবে কোন অবস্থাতেই তাদের বাইরে কেউ বিতর্ক করতে পারবেন না।

বিতর্কের পদ্ধতি :
প্রতিযোগিতার বিতর্কসমূহ সনাতনী পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হবে।

প্রথম রাউন্ড :
১. নাম জমা দেয়ার ভিত্তিতে দল সমূহকে ক্রমান্বয়ে ডাকা হবে। দলগুলো লটারির মাধ্যমে স্ব স্ব দলগত ক্রমিক নম্বর সংগ্রহ করবে। প্রথম বিতর্ক (১ বনাম ২, ৩ বনাম ৪) এভাবে প্রথম রাউন্ডের বিতর্ক অনুষ্ঠিত হবে।
২. প্রথম রাউন্ডের বিষয় প্রতিযোগিতার ব্রিফিং সেশনে জানিয়ে দেয়া হবে এছাড়া ২য় রাউন্ড, সেমিফাইনাল এর ১ ঘন্টা আগে এবং ফাইনাল এর বিষয় বিতর্কের সেমি-ফাইনালের শেষে জানিয়ে দেয়া হবে।
৩. প্রতিযোগী দুটি দল মঞ্চে এসে টসের মাধ্যমে পক্ষ বিপক্ষ নির্ধারণ করবে। টসে বিজয়ী দল পক্ষ-বিপক্ষ নির্ধারণের সুযোগ পাবে। উভয় দলকে বিতর্ক শুরুর নির্ধারিত সময়ের ৩০মিনিট পূর্বে রিপোর্ট করতে হবে।
৪. বিতর্কের নির্ধারিত সময়ের পরে উপস্থিতি অনুপস্থিতি হিসেবে গণ্য হবে ।
৫. বিতর্কের স্থান নিয়ে কোন আপত্তি করা চলবে না। সময় সংক্রান্ত কোনরূপ আপত্তি গ্রহণযোগ্য হবে না।


দ্বিতীয় রাউন্ড :
১ম রাউন্ডে বিজয়ী দলগুলোর মধ্যে নম্বরের গড় পার্থক্যের ভিত্তিতে (১ বনাম ৮, ২ বনাম ৭) ২য় রাউন্ডের বিতর্ক অনুষ্ঠিত হবে।

সেমি-ফাইনাল :
২য় রাউন্ডের বিজয়ী দলগুলোর মধ্যে নম্বরের গড় পার্থক্যের ভিত্তিতে
(১ বনাম ৪, ২ বনাম ৩) বিতর্কের সেমিফাইনাল অনুষ্ঠিত হবে।

ফাইনাল:
সেমিফাইনালে বিজয়ী দু’টো দলের মধ্যে ফাইনাল বিতর্ক অনুষ্ঠিত হবে।

১. প্রত্যেক বিতার্কিক ৩ মিনিট করে সময় পাবেন।২:৫০ মিনিটের মাথায় সতর্ক সংকেত এবং ৩ মিনিটের সময় চুড়ান্ত সংকেত দেয়া হবে। ৩ মিনিটের বাইরে বক্তৃতা দীর্ঘায়িত করলে তার পয়েন্ট কাটা যাবে।
২. যুক্তিখন্ডনের জন্য দলনেতারা আলাদা ২ মিনিট বলার সময় পাবেন।
৩.কোন অসঙ্গতিপূর্ণ ও ভুল তথ্য প্রদান বা অন্যকোন কারণে বিচারকগণ প্যানাল্টি প্রদান করতে পারবেন।


বিষয় ও পক্ষ নির্ধারণ :
১. বিষয় আয়োজকবৃন্দ কর্তৃক নির্বাচিত হবে এবং এ বিষয়ে কোন আপত্তি গ্রহণ করা হবে না।
২. বিষয় প্রদানের পর টসের মাধ্যমে বিজয়ী দল তাদের পছন্দমতো পক্ষ-বিপক্ষ নির্ধারণের সুযোগ পাবেন।
৩. একবার পক্ষ নির্ধারণের পর তা পরিবর্তনের আর কোন সুযোগ থাকবে না।

বিচারকার্য :
১. আয়োজকবৃন্দ কর্তৃক মনোনীত বিচারক প্যানেল বিচারকার্য সম্পন্ন করবেন।
২. কোন বিচারকের বিপক্ষে কোন দল বা প্রতিষ্ঠানের কোনরূপ অভিযোগ গ্রহণ করা হবে না। এক্ষেত্রে আয়োজকবৃন্দের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত বলে গণ্য হবে।

ফলাফল:
১. প্রথম রাউন্ড থেকেই সকল বিতর্কের ফলাফল ব্যালটে দেয়া হবে। এ বিষয়ে কোন আপত্তি গ্রহণ করা হবে না।
২. ফলাফলের ক্ষেত্রে বিচারকমণ্ডলীর রায় চূড়ান্ত বলে গণ্য হবে। এই রায়ের বিপক্ষে কোন অভিযোগ গ্রহণ করা হবে না। তবে কোন দল প্রয়োজন মনে করলে লিখিত আবেদনের প্রেক্ষিতে বিচারকদের রায় সম্বলিত সীট দেখতে পারবেন।

অভিযোগ :
কোন ক্ষেত্রে উপরোক্ত নিয়মাবলীর ব্যতিক্রম ঘটলে রিপোর্টিং ডেস্কে লিখিত অভিযোগ পেশ করা যাবে।আয়োজক কর্তৃপক্ষ সে বিষয়ে খতিয়ে দেখবেন এবং মতামত ও সিদ্ধান্ত প্রকাশ করবেন।


বি:দ্র: প্রতিযোগিতার সকল বিষয়ে আয়োজকদের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত বলে বিবেচিত হবে।


ফলাফল:
১. প্রথম রাউন্ড থেকেই সকল বিতর্কের ফলাফল ব্যালটে দেয়া হবে। এ বিষয়ে কোন আপত্তি গ্রহণ করা হবে না।
২. ফলাফলের ক্ষেত্রে বিচারকমণ্ডলীর রায় চূড়ান্ত বলে গণ্য হবে। এই রায়ের বিপক্ষে কোন অভিযোগ গ্রহণ করা হবে না। তবে কোন দল প্রয়োজন মনে করলে লিখিত আবেদনের প্রেক্ষিতে বিচারকদের রায় সম্বলিত সীট দেখতে পারবেন।

অভিযোগ :
কোন ক্ষেত্রে উপরোক্ত নিয়মাবলীর ব্যতিক্রম ঘটলে রিপোর্টিং ডেস্কে লিখিত অভিযোগ পেশ করা যাবে।আয়োজক কর্তৃপক্ষ সে বিষয়ে খতিয়ে দেখবেন এবং মতামত ও সিদ্ধান্ত প্রকাশ করবেন।


বি:দ্র: প্রতিযোগিতার সকল বিষয়ে আয়োজকদের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত বলে বিবেচিত হবে।

মঙ্গলবার, ২২ মে, ২০১২

বিতর্কের বিষয় ক্ষুধা

আগামী দিনের সংকট  ক্ষুধার নয় পরিবেশের।
আমাগীদিনেই  ক্ষুধাই জুদ্ধের কারণ হবে।
আফ্রিকার সবচেয়ে বড় সমস্যা ক্ষুধা নয় গৃহ যুদ্ধ।
খাদ্য সহায়তা ক্ষুধার্থ মানুষ তৈরি করে।
জন সংখ্যা বৃদ্ধি কোন ভাবেই ক্ষুধার মুল হতে পারে না ।
সকল ক্ষুধার মুলে খাদ্য সংকট নয় দায়ি কুটনৈতিক সংকট

বিতর্কের বিষয় ক্ষমতা

ক্ষমতায় স্বৈরাচার সৃষ্টি অনিবার্য। 
ক্ষমতার স্বাদ ক্ষীয়মান।
বিদ্যমান কাঠামোতে দরিদ্যের ক্ষমতায়ন অসম্ভব ।
দেশপ্রেম নয় , ক্ষমতার মোহই সকল সাম্রিক শাশনের উৎস উদ্দীপনা।
ক্ষমতার অপ্যব্যবহার না করে ক্ষমতা সৃষ্টি সম্ভব নয়

রবিবার, ২০ মে, ২০১২

বিতর্কের বিষয় গনতন্ত্র

গনতন্ত্রে গণ আছে তন্ত্র নেই
৩য় বিশ্বে গনতন্ত্র মুর্খের শাসন ।
পশ্চিমা দুনিয়ার সবচেয়ে বড় প্রতারনা গনতন্ত্র।
দরিদ্য  বিশ্বে গনতন্ত্র আভিজাত্যের জন্মদাতা ।
৩য় বিশ্বে গনতন্ত্র মানে সামরিক বাহিনীর কনসেশন।
অর্থনৈতিক সু স্বাধীনতা ব্যতীত গনতন্ত্র অর্থহীন ।

শনিবার, ১৯ মে, ২০১২

বাংলাদেশি নারীর প্রথম এভারেস্ট জয়

বাংলাদেশের নিশাত মজুমদার বিশ্বের সর্বোচ্চ পর্বত-শৃঙ্গ এভারেস্টে পৌঁছেছেন। তিনিই দেশের প্রথম নারী, যিনি এভারেস্ট জয় করলেন।


বাংলা মাউন্টেনিয়ারিং ক্লাব সূত্রে জানা গেছে, ক্লাবের দুই সদস্য নিশাত মজুমদার ও এম এ মুহিত আজ সকাল সাড়ে নয়টায় মাউন্ট এভারেস্টের চূড়ায় আরোহণ করেন। 


ছোটবেলা থেকে অ্যাডভেঞ্চার-প্রিয় নিশাত। ঢাকা সিটি কলেজ থেকে হিসাববিজ্ঞানে স্নাতক পাস করেছেন তিনি। একবার হঠাত্ বাংলাদেশ অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের স্বেচ্ছাসেবক হয়ে কিছুদিন কাজ করেছেন। সেখান থেকেই ইনাম আল হকের সঙ্গে পরিচয়। তারপর বাংলা মাউন্টেনিয়ারিং অ্যান্ড ট্রেকিং ক্লাবে (বিএমটিসি) যোগদান।
হিমালয় পর্বতকে জয় করতে হবে—এই উপলব্ধি থেকে বিএমটিসি হিমালয়ে অভিযানের জন্য প্রথম মহিলা দল পাঠায়। সেটি ২০০৬ সালের সেপ্টেম্বরের কথা। সেই দল প্রথম এভারেস্টের বেস ক্যাম্পে পৌঁছায়। পাঁচজনের সেই দলের কনিষ্ঠতম সদস্য ছিলেন নিশাত মজুমদার। এরপর দেশের প্রথম নারী পর্বতারোহী সাদিয়া সুলতানার নেতৃত্বে ২০০৬ সালের নারী দিবসে কেওক্রাডাং ট্রেকিংয়ে অংশ নেন নিশাত।
২০০৮ সালের ৪ জুন নেপালে হিমালয় পর্বতমালার অন্নপূর্ণা হিমালে সিঙ্গাচুলি পর্বতে ওঠেন নিশাত। যার উচ্চতা ২১ হাজার ৩২৮ ফুট (ছয় হাজার ৫০১ মিটার)। ওই অভিযানে সিঙ্গাচুলি অভিযানের পুরো দলের নেতৃত্ব দেন নিশাত মজুমদার। 

তাকে অনেক অভিন্দদন

শুক্রবার, ১৮ মে, ২০১২

বিতর্কের বিষয় কোচিং

কোচিং সেন্টারের প্রসার সিক্ষাকে সংকুচিত করেছে ।
বিদ্যমান শিক্ষাব্যবস্থার ব্যর্থতায় কোচিং সেন্টার ব্যবসা প্রসারিত হয়েছে।
শিক্ষার বানিজ্যিকায়ন রধ করতে এই মুহুর্তে কোচিং সেন্টার বন্ধ করে দেয়া উচিত নয়।
নুরুল ইসলাম নাহিদ কোচিং বন্ধে ব্যর্থ।
কোচিং সেন্টারগুলো শয়ক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ভুমিকা পালণ করছে।
কোচিং সেন্টার বন্ধ করলে মেধা তালিকায় শহরের মান কমে যাবে।
কোচিং এর শিক্ষা , শিক্ষা নয় বানিজ্য ।
কোচিং সেন্টার লেখাপড়ার মান কমাচ্ছে।
কোচিং সেন্টার গুলোতে বিনিয়োগ লাভ জনক।
কোচিং সেন্টার এবং সনদ মুখী শিক্ষা একই।
কোচিং সেন্টার প্রমান করে আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থা দুর্বল।
শিক্ষকদের বেতন বাড়ালেই কোচিং সেন্টার থেকে ছাত্র ছাত্রীরা মুক্তি পাবে ।
বানিজ্যিক স্কুল কলেজ গুলো নামে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আসলে কোচিং সেন্টার। 
কোচিং সেন্টার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের দুর্বলতা নয় , মন্ত্রনালয়ের দুর্বলতা । 


বিতর্কের বিষয় কালোটাকা

কালোটাকা সাদা করাতে এর গ্রহন যোগত্যা সৃষ্টি হয়।
মুক্তবাজারের স্মপ্রসারনে কালোটাকা সংকুচিত হবে।
শেয়ার বাজারে কালোটাকা সাদা করতে দেওয়া গ্রন যোগ্য নয় ।
আমলারাই কালোটাকার পোষক
সরকার কালোটাকা নিয়ন্ত্রন করতে পারলে বাজেট ঘাটতি হত না ।
কালোটাকাই আমাদের সবচেয়ে বর সমস্যা।

বিতর্কের বিষয় ঐতিহ্য

আমাদের ইতিহাস বিকৃত তাই সুনির্দিস্ট কোণ ঐতিহ্য  নেই । 
সঠিক ঐতিহ্য  চেতনার অভাবেই আমাদের জাতীয়তাবাদ বিতর্কের সৃষ্টি করেছে।
আমাদের মধ্যবিত্ত শ্রেণিই প্রকৃত ঐতিহ্য  লালন করছে।
আমাদের ঐতিহ্য বিশ্ব কেন্দ্রিক ।
আমাদের ঐতিহ্যচিন্তার থেকে ভবিষৎ চিন্তা বেশি প্রয়োজন

বিতর্কের বিষয় আধিপত্য

স্নায়যুদ্ধের অবসানে বৃহৎ শক্তিগুলোর আধিপত্য বিস্তারের প্রক্রিয়া আরো বৃদ্ধি পেয়েছে।
আজ সামরিক আধিপত্যের চেয়ে অর্থনোইতিক আধিপত্য ভয়ঙ্কর
গৃহস্ত্রুর প্রশ্রয় না পেলে কোন বাইরের শক্তি আধিপত্য বিস্তারে সক্ষ্ম নয়।
ভারতের আধিপত্য নীতি দক্ষিন এসিয়াকে দুর্বল করে তুলছে।
কূটনৈতিক আধিপত্যে পারে শান্তি আনতে।
আধিপত্য নয় বন্ধুত্বেই জয়।

বিতর্কের বিষয় আগামী

আজ নয় , আগামীতে।
আগামির প্রত্যাশাই মানুষের বৈজ্ঞানিক অগ্রগতির মুল চালিকা শক্তি।
প্রেমের আগামীসুন্দর , বিয়ের আজ।
অর্থনীতির চেয়ে রাজনীতির আগামী ভয়ঙ্কর।
পাশ্চাত্যের আজ সুন্দর , প্রাচ্যের আগামী।
আগামীর স্বপ্ন...
আগামীকালই মুক্তি আসবে।
 

বিতর্কের বিষয় ঋণ

জামানতের বিপরীতে ঋণ এদেশে অকার্জকর ।
বাংলাদেশের অর্থনীতির  উন্নয়নে ঋণ অনেক বড় বাধা ।
বিদেসী ঋণের সুষ্ঠ ব্যবহারই পারে অর্থনৈতিক উন্ন্যন নিয়ে আসতে।
আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে বৈদেশিক ঋণের প্রয়োজন নেই।
ঋণ আমাদের পিছিয়ে দিচ্ছে ।
ঋণের বদলে সরকাই বেসরকারি অংসিদারিত্ব পারে আমাদের এগিয়ে নিতে।
উৎপাদন মুলক খাতে ঋণ দেওয়া উচিৎ।

বৃহস্পতিবার, ১৭ মে, ২০১২

আমাদের নীতি



আমাদের নীতি খুবই সাধারন ।
বিতর্ক একটি শিল্প এবং এই শিল্পের পথে যারা আছে তাদের জন্যই এই ব্লগ।
যেকোন ধরনের বিতর্ক আয়োজন সেটা ঢাকার হোক অথবা ঢাকার বাইরের হোক আমরা চেষ্টা করব তার হালনাগাদ তথ্য আপনাদের জানাতে । সেখানে আমরা কোন কোন ক্লাব এর বাছ বিচার করব না।
বিতর্ক পাঠশালা এবং বিতর্কের বিষয় অভিধানে যে সব পোস্ট আছে তা যে কেউ ব্যবহার করতে পারবে ।এ বিষয়ে আমাদের কোন আপত্তি  নেই।




বিতার্কিকদের জন্য এ ব্লগ। আপনাদের সহযোগিতা আমাদেরকে সামনের পথে এগিয়ে নিয়ে যাবে ।
 এখানে কিছু প্রকাশ করতে চাইলে আপনারা আমদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন । যে কোন বিষয়ে কাজও করতে পারেন ।


যোগাযোগঃ ০১৮৩৫৬০১৩৯৪ 


মেইল করতে পারেন bitorko.blog@gmail.com




ধন্যবাদে সাবির ,
         ঢাকা রেসিন্ডেসিয়াল মডেল কলেজ 

বিতর্কের বিষয় এশিয়া

এশিয়া নয় , ইউরোপ ।
পুর্ব এশিয়ার প্রবিদ্ধি বিস্বকে নেতিত্ব দিবে।
আফ্রিকার চেয়ে এশিয়া অধিক অন্ধকারাছান্ন।
ভাববাদ এশিয়ার পিছিয়ে থাকার মুল কারন।
এসিয়াই পারে পৃথিবীকে বদলে দিতে।
প্রাক ব্রিটিশ ভারতের উৎপাদনকে সামন্তবাদ না বলে এশিয়াটিক উৎপাদন পদ্ধতি বলা উচিৎ 

বিতর্কের বিষয় এনজিও

এনজিও গুলো আমাদের নির্ভরশীল করে তুলছে 
এনজিও কর্মকান্দে সরকারি নীতিমালা থাকা জরুরী।
সমাজত্রান্তিক চেতনা বিকাশে এনজিও বাধা । 
গ্রামীন বাংলাদেশের এনজিও ছাড়া উন্নয়ন সম্ভব না

বিতর্কের বিষয় একতা

আমাদের সততার চেয়ে রাজনৈতিক একতা বেশি জরুরী ।
অর্থনৈতিক বৈষম্যই আমাদের একতা সৃষ্টির বাধা ।
আমাদের নীতির চেয়ে দুর্নিতীতে একতা বেশি।
আজ একতার চেয়ে সমতা অধিক প্রয়োজন ।
জন বিছিন্নতা নয় , একতার অভাবই বাম দল গুলোর মুল ব্যর্থতা।

৯ম আইডিসি জাতীয় বিতর্ক প্রতিযোগিতা

আইডিয়াল ডিবেটিং ক্লাব বাংলাদেশের স্কুল বিতর্কের অন্যতম সেরা একটি বিতর্ক ক্লাব । তাদের পথ চলায় আমরা অনেক ক্লাসিক বিতার্কিক্কে উঠে আসতে দেখেছি। তাদের আয়োজনের খবর

সময়ঃ ২৯ মে - ০২ জুন

স্থানঃ আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ

যে সব বিভাগে প্রতিযোগিতাঃ
                             শিশু বিতর্ক
                             স্কুল বিতর্ক
                             কলেজ বিতর্ক
প্রাক নিবন্ধন প্রক্রিয়াঃ প্রত্যেকটি প্রতিষ্ঠানকে  তাদের দলের নাম , দলের কোন সদস্যের যোগাযোগ নম্বর জানানোর অনুরোধ করা হয়েছে ক্লাবটি থেকে । এর সময় সীমা পরে জানিয়ে দেওয়া হবে। 

নিবন্ধন বিষয়ে যোগাযোগ করতে পারেন

কাজিম রেজা চৌধুরীর সাথে , (  ০১১৩৫৪০৮৭০১)

আরো জানতে fb event এ যোগাযোগ করতে পারেন

বুধবার, ১৬ মে, ২০১২

জেডিসি বিতর্ক উৎসব ২০১২

বাংলাদেশের স্কুলগুলোর মধ্যে সবচেয়ে পুরোতন বিতর্ক ক্লাব জেডিসি । প্রতিবছরের ধারাবাহিকতায় জেডিসি আমাদের সামনে নিয়ে এলো তাদের পরবর্তী আয়োজন ।
সময়ঃ ২৮ জুন থেকে ৮ জুলাই
যে সব বিভাগে থাকছেঃ
 ১) বাংলা স্কুল বিতর্কঃ সংসদীয় নিয়মে হবে ।প্রতেক দুটি দলের জন্য একজন করে বিচারক আনা যাবে ।
 ২) বাংলা আন্তক্লাব বিতর্ক ঃ কলেজ এবং বিস্ববিদ্যালয় থেকে অংশগ্রহন করতে পারবে ।

  ৩) inter school debate competition Schools + Colleges, as in SSC/HSC/O Level/A level/
In short, teams from up to the 12th standard.
Format: WSDC ( 8 minutes speech, 4 minutes reply)
Team Cap : will be announced shortly
Adjudicators per team : the n-1 rule( refer to Bangla event)
Total Team Cap : 48
Breaking Teams : 16
Adjudication Core : To be announced shortly.

যোগাযোগঃ ০১৭৪৭৪২৫৪৩২রাইয়য়ান
মেইলঃjosephite.mashraf@gmail.com.

আরো জানতে fb group

তথ্য জানিয়েছে আলি মাশরাফ , সহ সভাপতি , জেডিসি

বারোয়ারী বিতর্ক

বারোয়ারী বিতর্ক বিতর্ক ফরম্যাট গুলোর মধ্যে অন্য রকম একটি ফরম্যাট ।
আমরা মুলত দেখতে পাই যে বিতর্ক গুলো দলগত  হয় এবং দলগত ভাবেই ফলাফল প্রকাশ করা হয় । এখানে ব্যক্তি বিতার্কিকের থেকে দলের বিতার্কিক ব্যাপারটি মুলত আলোচনায় আসে। বারোয়ারী বিতর্ক এর থেকে বাইরে চলে আসে । যেখানে একটি বিষয়ের উপর বিভিন্ন জন বিভিন্ন মতবাদের কথা বলে। এই বিতর্কে আমরা public speaking কিনবা উপস্থিত বক্তৃতার সাথে তুলনা করতে পারি। এই বিতর্কের বিষয় হয় অনেকটা মুক্ত ধরনের । যেমন হতে পারে " আজ হতে শত বছর পর..." এখানে বিতার্কিকরা বিভিন্ন দিক থেকে বক্তিতা নিয়ে আসবে, এই বিতর্কে শিল্পের প্রয়োগ দেখা যায় । তার কারন এই বিতর্ক মুক্ত ভাবে চিন্তা করার ও তা বলার নিশ্চয়তা দেই । একটি বিষয়ের উপর ১০ জন কিনবা ১৪ জন নিজেদের মতামত নিয়ে আসছে তাও ভিন্ন ভিন্ন দিক থেকে ...।এখানেই বারোয়ারী বিতর্কের  প্রার্থক্য । এই বিতর্কে আবেগের ব্যবহার করাটাও লক্ষ করা যায় । আসে হাসি , উৎসবের গল্প । আত্ম সমালেচনা করাও যায় এখানে । মোট কথা বারোয়ারী বিতর্ক কোন বিতার্কিকের মন খুলে ভাবার জায়গা এবং সেটিকে যুক্তি ও শিল্পের মাধ্যমে প্রকাশ করার সুযোগ।


নিম্নে কিছু বারোয়ারী বিতর্কের বিষয় দেওয়া হল


তোরা যে যা বলিস ভাই ...
মুক্তির পথে...
আমরা করব  জয়...
দেখা হয় নাই চক্ষু মেলিয়া ...
আমারও ইচ্ছা করে ...

রবিবার, ১৩ মে, ২০১২

স্নায়ুযুদ্ধ

স্নায়ুযুদ্ধ বা শীতলযুদ্ধ ( Cold War; ) হচ্ছে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ-পরবর্তী সময়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্রসমূহ এবং সোভিয়েত ইউনিয়ন ও তার মিত্রসমূহের মধ্যকার টানাপোড়েনের নাম। ১৯৪০-এর দশকের মাঝামাঝি থেকে ১৯৮০'র দশকের শেষ পর্যন্ত এর বিস্তৃতি ছিল। প্রায় পাঁচ দশকব্যাপী সময়কালে এই দুই শক্তিশালী দেশের মধ্যকার তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতা ও রাজনৈতিক মতানৈক্য আন্তর্জাতিক রাজনীতির চেহারা নিয়ন্ত্রণ করত। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্র দেশসমূহ ছিল গণতন্ত্র ও পুঁজিবাদের স্বপক্ষে; আর সোভিয়েত ইউনিয়ন ও তার মিত্র দেশসমূহ ছিল সাম্যবাদী বা সমাজতন্ত্রপন্থী। স্নায়ুযুদ্ধের সময় যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান প্রধান মিত্র ছিল যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, পশ্চিম জার্মানি, জাপান ও কানাডা। আর সোভিয়েত ইউনিয়নের পক্ষে ছিল পূর্ব ইউরোপের অনেক রাষ্ট্র, যেমন বুলগেরিয়া, চেকোস্লোভাকিয়া, হাঙ্গেরি, পোল্যান্ড, পূর্ব জার্মানি ও রোমানিয়া। স্নায়ুযুদ্ধের কিছুকাল যাবৎ কিউবা এবং চীন সোভিয়েতদের সমর্থন দেয়। যেসমস্ত দেশ দুই পক্ষের কাউকেই সরকারিভাবে সমর্থন করত না, তাদেরকে নিরপেক্ষ দেশ বলা হত। তৃতীয় বিশ্বের নিরপেক্ষ দেশগুলি জোট নিরপেক্ষ আন্দোলনের অংশ ছিল। অবশেষে সোভিয়েত ইউনিয়নের নাটকীয় পরিবর্তন ও পতনের মধ্য দিয়ে এই যুদ্ধের সমাপ্তি হয়।
এই বিশেষ ঐতিহাসিক ঘটনাকে ইংরেজিতে 'Cold War' কথাটি দিয়ে সর্বপ্রথম সূচিত করেন মার্কিন সাংবাদিক ওয়াল্টার লিপমান, ১৯৪৭ সালে, তাঁর একই শিরোনামের বইতে।


বিশ্বায়ন

বিশ্বায়ন (globalization) পারষ্পরিক ক্রিয়া এবং আন্তঃসংযোগ সৃষ্টিকারী এমন একটি পদ্ধতি যা বিভিন্ন জাতির সরকার, প্রতিষ্ঠান এবং জনগণের মধ্যে সমন্বয় ও মিথস্ক্রিয়ার সূচনা করে। এই পদ্ধতির চালিকাশক্তি হচ্ছে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য এবং বিনিয়োগ, আর এর প্রধান সহায়ক শক্তি হচ্ছে তথ্য প্রযুক্তি। পরিবেশ, সংস্কৃতি, রাজনৈতিক পদ্ধতি, অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও প্রগতি এবং মানবিক ও সামাজিক অগ্রগতি; সকল কিছুর উপরই এর সুস্পষ্ট প্রভাব বিদ্যমান। বিশ্বায়ন বিষয়টি নিয়ে আক্ষরিক অর্থে গবেষণা নতুন করে শুরু হলেও এই ব্যাপরটি বেশ প্রাচীনই বলতে হবে। বহু প্রাচীনকাল থেকেই মানুষকে আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে অংশ নিতে দেখা গিয়েছে। যদিও তখন কোন সাধারণ নীতিমালা ছিল না। হাজার বছর পূর্বে মধ্যযুগে সিল্ক রোড ধরে ইউরোপের সাথে মধ্য এশিয়া হয়ে চীনের বাণিজ্য চলতো।


এক কথায় বলতে বিশ্বায়ন হল এমন একটি প্রক্রিয়া যার সাহায্যে রাষ্ট্রকেন্দ্রিক সংস্থাসমূহ বিশ্ব জুড়ে আন্তঃরাষ্ট্রীয় সম্পর্ক গড়ে তোলে.
এখন বিশ্বায়ন এর মডেলটি কেমন হতে পারে ?  এইযে আমরা ব্লগ লিখছি বা পরছি এগুলোকে আমরা তার মডেল হিসেবে আনতে পারি । google সারা বিশ্বের মানুষ জানে । তা ব্যবহার করে । এতে সারা বিশ্বের মানুশের মধ্যে একটি সম্পর্ক গড়ে উঠেছে। এখন একটা দেশ যদি বাংলাদেশে  বিনিয়োগ করে তাহলে আমাদের সাথে তাদের অর্থনীতির একটি সম্পর্ক গড়ে উঠে। আবার অলিম্পিক গেইমস হবে সামনে তখন সারা বিস্বের মানুষ এক কাতারে চলে আসবে। অনেক দেশের মাঝে নতুন সম্পর্ক হবে । তারপর ধরি linkin park  যেটি বিস্বের অনেক জনপ্রিয় ব্যান্ড। আর জনপ্রিয়তার পিছনের কারন হচ্ছে এই বিশ্বায়ন । 


তারমানে খুব সহজ করে বললে বিশ্বায়ন হচ্ছে এমন একটি প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে আমরা বিশ্বের মধ্যে সম্পর্ক গড়ে উঠতে দেখি। 


এখন কোন বিষয় গুলোতে তা গড়ে উঠে ।অর্থনীতি, সামাজিক ব্যবস্থা, শিক্ষা , সংস্কৃতি সহ অনেক কিছু তে। এটি হতে মাঝে নিয়ামক হয়ে দাড়ায় তথ্য প্রযুক্তি। যার কাছে প্রযুক্তি ভালো সে সহজেই অন্য দেশের থেকে এগিয়ে থাকবে এবং পিছিয়ে পড়া দেশটি তাদের সাথে থাকতে চাবে নিজেদের উন্নতির জন্য । তখন দেখা যায় উন্নত দেশটি সহয়তা করতে এগিয়ে আসে এবং নানা নিজেদের অনেক কিছু সেই দেশে প্রবেশ করিয়ে দেয়। ঋণ দেয় , নিজেরা তাদের প্রকল্পে অর্থায়ন করে । এভাবেই বেড়ে উঠে বিশ্বায়নের মডেল। 

বিতর্কের বিষয় ইতিহাস


ইতিহাস নিজেকে পুনরাবৃত্ত করে।
ইতিহাস অনেককেই ক্ষমা করে
প্রাচ্যের ইতিহাস নিছক ধর্মের ইতিহাস।
পৃথিবীর তাবইতিহাস স্রেনী সংগ্রামের ইতিহাস
আমাদের ইতিহাসে বীরত্বের চেয়ে গ্লানি বেশি।
ইতিহাস বলতে কিছুই নেই , সবই জীবনী।
ইতিহাস মুজিব জিয়াকে অনুসুচিত করে।
কন রাজনৈতিক দল দ্বারা নিরেপেক্ষ ইতিহাস তৈরি  এদেশে সম্ভব না।
আমাদের সঠিক ইতিহাস রচিত হওয়ার সম্ভাবনা আর নেই ।
আদর্শ ইতিহাস পরিবর্তনে সহায়ক।
আমাদের ইতিহাসে ৭৫ এর জায়গা নেই।
৭৪ এর সঠিক ইতিহাস তখনকার সরকারকে রক্ষা করে।
ইতিহাসজ্ঞান না থাকায় আমরা পছিয়ে।
উপমহাদেশে ইতিহাসে সাহসের থেকে প্রতরণা বেশি।
ধর্মনিরেপেক্ষতা ইতিহাসের কালস্রোতে হারিয়ে গেছে।
ইতিহাস বারে বার আসে ফিরে।
আমাদের ইতিহাস জাতির জনক খুজে পায়নি ।
আমদের ইতিহাসে কোন স্বর্নযুগ নেই।
এরশাদের ৯ বছর আমদের ইতিহাসের কলঙ্কিত অধ্যায়।
ইতিহাস নিজেকেই সৃষ্টি করে।
ইতিহাস অমর নয় , অমর তার প্রেক্ষাপট।

বিতর্কের বিষয় ইউরোপ


আগামীকাল ইউরোপ বিশ্বের নেতৃত্ব দিবে।
জাপান ইউরোপের শিল্পখাতের প্রধান হুমকি হয়ে দাঁড়াবে ।
আবারো ইউরোপের নেতৃত্ব দিবে জার্মানী।
হে ইউরোপ , আমরা কৃতজ্ঞ
আন্তদেশীয় সীমান্ত ইউরোপ এশিয়ার জন্য মডেল
সার্কের ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে শিক্ষা নেওয়া উচিৎ।
ইউরোপই পারে বিশ্বকে পরিবর্তন করতে
ইউরোপীয় ইউনিয়ন বাংলাদেশের সবচেয়ে সম্ভাবনাশীল বাজার।
আন্তর্জাতিক কুটনীতিতে ইউরোপই পারে আমাদের সবচেয়ে প্রাধান্য দিতে ।

বিতর্কের বিষয় ইংরেজ



ইংরেজদের শাষন অনিবার্য ছিল না
ইংরেজ শাসনই ভারতকে এক শতাব্দী এগিয়ে নিয়ে গেছে।
পরোক্ষ ভাবে ইংরেজ সাম্রাজ্যের সুর্য এখনো জ্বলছে।
শিল্পায়নের জন্য সবার ইংরেজদের উপর কৃতজ্ঞ থাকা উচিত।
ইংরেজদের সমুদয় সম্ভাবনা অস্তমিত।

বুধবার, ৯ মে, ২০১২

বিতর্ক বিষয় ঈশ্বর


ঈশ্বর নেই
ঈশ্বরের অস্তিত্ব বিজ্ঞান সম্মত ভাবে প্রমানিত।
ঈশ্বর ধারণা না থাকলে বর্ধমানে অপরাধে স্বল্প সময়েই মানব অস্তিত্ব বিপন্ন হবে।,
ঈশ্বর জীবন নাট্য রচনায় ব্যর্থ বিধাতা।
আগামী দিনে ঈশ্বরের আস্থা বিলীন হবে।
ঈশ্বর হচ্ছে মানব জীবনের মধুরতম গুজব।
মানবতার সর্বাধিক শান্তি নিশ্চিতকারী বিষয়ের নাম ঈশ্বর ।
নিরীশ্বরবাদীদের মধ্যে অপরাধ প্রবণতা কম।
অনগ্রসর মহাদেশে/ অঞ্চলে অন্ধ ঈশ্বর ভক্তি বেশি ।
প্রত্যেক ধর্মেই ঈশ্বর এক , তবে তাদের সম্মিলত ঈশ্বর এক নন। 





বিতর্ক বিষয় অধিকার

অধিকার

মানবাধিকারের রুপরেখা সবার জন্য এক হওয়া উচিত।
অধিকার চেতনার অভাবই নারী স্বাধীনতার অন্তরায়।
আমলাতন্ত্রের প্রসারে মানবাধিকার লংঘিত হয়।
পৃথিবীর তাবৎ দ্বন্দ অধিকারের দ্বন্দ।
আগে অধিকারপরে কর্ম।
সঠিক অধিকারবধের অভাবই ব্যাপক নিরক্ষতার মূল কারণ।
সামরিক তন্ত্রই মানবাধিকারের প্রধান শ্ত্রু।
মুর্খের গণতন্ত্রে মানবাধিকার অর্থহীন।
জাতিসংঘের সার্বজনীন মানবাধিকার সব দেশে প্রযোজ্য নয় বলে এর পরিবর্তন করা উচিত।
আমলা ত্রন্ত্রের প্রসারে মানবাধিকার লঙ্ঘিত হয়।
সৃজনশীলতার প্রধান সহায়ক আধিকারবোধ।

বিতর্কের বিষয় সংস্কৃতি

আগামীতে প্রাচ্যের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য পাশ্চাতের উপর বিজয়ী হবে।

বর্তমান বিশ্বে অস্থিতার জন্য দায়ী সংস্কৃতিক বিভাজন

এখন সময় সংস্কৃতিক সাম্রাজ্যবাদের

এই মুহুর্তে সংস্কৃতিই উন্নয়নশীল দেশেগুলোর অস্তিস্ব রাখবার প্রধান অস্ত্র।

উগ্র জাতীয়তা বোধ নিজস্ব সংস্কৃতির প্রতি গভীর আস্থা রাখে।

স্যাটালাইট সংস্কৃতি আমাদের সংস্কৃতিক ঐতিহ্য বিপন্ন করে তুলেছে।

সংস্কৃতিক আগ্রাস্ন আগামী প্রজন্মের নিজস্ব সত্তার প্রতি হুমকি হয়ে উঠবে।

সংস্কৃতি বনাম অপসংস্কৃতি কৃত্রিম বিভেদ সৃষ্টি করে গণসংস্কৃতির অগ্রযাত্রাকে ব্যহত করা হচ্ছে।

বর্তমান বিশ্বের দ্বন্দ্ব মূলত সংস্কৃতিক।

স্যাটালাইটের আগ্রাসনে নয় , পরিচালকদের কারণেই আমাদের চলচ্চিত্র হারিয়ে যাচ্ছে।

হিমু বা সুভ্রের মত চরিত্র আমাদের তরুন সমাজকে বিপথগামী করছে

সংস্কৃতি আজ অধিকাংশ ক্ষেত্রেই সামাজিক অবস্থার প্রতিফলক নয়।

সংস্কৃতির জন্য আলাদা মন্ত্রণালয় এ দেশে অর্থহীন ।

আজ শিক্ষার চেয়ে সংস্কৃতি জরুরী ।

৭১ মুক্তিযুদ্ধ মূলত একটি সংস্কৃতিক দ্বন্দ্ব।

৬ষ্ঠ জাতীয় বিজ্ঞান বিতর্ক উৎসব ২০১২ ফলাফল

গত ২ থেকে ৫ মে ফজলুল হক হল ঢাকা বিস্ববিদ্যালয় আয়োজন করে ৬ষ্ঠ জাতীয় বিজ্ঞান বিতর্ক উৎসব ২০১২।
এতে অংশগ্রহন করে ৩২ টি দল।
যার মধ্যে বিতর্কের ফাইনালে অংশগ্রহন করে জসিমুদ্দীন হল এবং শহীদুল্লাহ হল ।  জসিমুদ্দীন হলের বিতার্কিকরা ছিলেন জিহাদ আল মেহেদী ,জাহেদুল ইফতিখার  , আবদুল্লাহ আল ইমরান। শহীদুল্লাহ হলের বিতার্কিকরা ছিলেন তৌহিদ বিন ইকবাল , শেখ মাহবুবে সোবহানী, আশিকুর রহমান। 
ফাইনাল বিতর্কের বিষয় ছিল 'নিউট্রিনোর গতি নয়, রবীন্দ্রস্থিতিতেই মানবতার মুক্তি নিহিত’ 

ফলাফলঃ চ্যাম্পিয়ন হয় বিরোধীদল  শহীদুল্লাহ হল
               রানার আপ হয় সরকারী দল  জসিমুদ্দীন হল

               শ্রেষ্ঠ বক্তা হন  আশিকুর রহমান


ফলাফল জানান Muhammad Fazle Rabbani Rafi
 



মঙ্গলবার, ১ মে, ২০১২

বিতর্ক বিষয় অজ্ঞতা


 অজ্ঞতা মুর্খতার জন্মদাতা।
 নিরক্ষতার চেয়ে অজ্ঞতা বিপজ্জনক।
 প্রাচ্যের অজ্ঞতার চেয়ে পাশ্চাত্যের নগ্নতা অধিক বিপজ্জনক।
  অজ্ঞতাই বেকারত্ব সমাধানের প্রধান বাধা ।
   অজ্ঞতা নয় , অজ্ঞ ঘৃণিত।
   ধর্মভীরুতার প্রধান আধার অজ্ঞতা।
   বর্তমান শিক্ষাব্যবস্থাই অজ্ঞতার প্রতিপালক।
  মেধা পাচার আমাদের ব্যপক অজ্ঞতার প্রধান কারণ
  দারিদ্যই অজ্ঞতার এক মাত্র কারণ ।
  অশিক্ষাই অজ্ঞতার একমাত্র কারণ নয় ।