এই বিতর্ক প্রতিযোগিতায় নতুন কিছু নিয়ম চালু হয়েছে । সেই গুলো দেওয়া হল
১. প্রত্যেক বক্তা গঠনমূলক পর্বে ৭ মিনিট করে বক্তব্যের সুযোগ পাবেন। যুক্তিখন্ডন ৩ মিনিট।
২. গঠনমূলক পর্বের দ্বিতীয় মিনিটের পর থেকে ষষ্ঠ মিনিটের শেষ পর্যন্ত ‘POI’ ও ‘POP/POO’ উত্থাপন করা যাবে। যুক্তিখন্ডন পর্বের প্রথম মিনিটে কোন পয়েন্ট উঠানো যাবেনা, শেষ দুই মিনিটে ‘POP/POO’ উত্থাপন করা যাবে।
৩. একজন বক্তাকে নিম্নে ২টি ‘POI’ গ্রহন করতেই হবে। অন্যথায় ঋণাত্নক নম্বর প্রদান করা হবে।
৪. একজন বক্তার বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ ৩টি ‘POP/POO’ উত্থাপন করা যাবে।
৫. প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের পরে বিরোধীদলীয় নেতা তার দলীয় অবস্থান গুছিয়ে নেয়ার জন্য ১ মিনিট সময় পাবেন।
৬. বিতর্কে প্রধানমন্ত্রীর সংজ্ঞা যদি মেনে নেয়া হয় তবে তা পুরো বিতর্কে পরিবর্তন করা যাবেনা। তবে এখানে উল্লেখ থাকে যে, প্রধানমন্ত্রী প্রদত্ত বিতর্কের প্রপঞ্চ কিংবা সূচক (parameter) সংজ্ঞায়নের অন্তর্ভুক্ত হবেনা। বিরোধীদল এর বাইরে গিয়ে নতুন সূচক আনতে পারবেন, তবে তাকে প্রমান করতে হবে যে, উক্ত সূচকটি বিতর্কের সাথে সংশ্লিষ্ট।
৭. যদি প্রধানমন্ত্রী ও বিরোধীদলীয় নেতা তার দলের কাজ ভাগ করে দেন, সেক্ষেত্রে মন্ত্রী কিংবা উপনেতা নতুন যুক্তির (পূর্ব নির্ধারিত/বন্টিত যুক্তির বাইরে) অবতারনা করতে পারবেন না। তবে যদি কাজ ভাগ করে দেয়া না হয় সেক্ষেত্রে মন্ত্রী কিংবা উপনেতা নতুন যুক্তির অবতারনা করতে পারবেন, তবে তা কোন ভাবেই সাংঘর্ষিক হতে পারবে্না এবং বিতর্ককে নতুন দিকে প্রবাহিত করতে পারবেনা।
৮. সংসদ সদস্য কোন নতুন যুক্তির অবতারনা করতে পারবেন না। যুক্তিখন্ডন পর্বে কোন নতুন যুক্তির অবতারনা করা যাবেনা।
৯. বিরোধীদলীয় নেতা তার বক্তব্যের সময়ে যদি এমন বিষয়ের অবতারনা করেন যা কিনা সংসদীয় রীতি বিরোধী (i.e., চ্যালেঞ্জ না করে সংজ্ঞায়নের পরিবর্তন, সরকারি দলের অবস্থানকে নিজের অবস্থান হিসেবে আখ্যা দেয়া, সরকারি দলের অবস্থানের ভুল ব্যাখ্যা দেয়া ইত্যাদি যা বিতর্ককে ঘুড়িয়ে দিতে পারে) তবে তা সাথে সাথে ‘POP/POO’ এর মাধ্যমে স্পীকারের দৃষ্টি আকর্ষন করতে হবে। অন্যথায় পরবর্তিতে এই নিয়ে কোন ‘POP/POO’ উত্থাপন করা যাবেনা।
১০. ট্রুয়িজম ও টটোলজি ছাড়া অন্য কোন ক্ষেত্রে সংজ্ঞা চ্যালেঞ্জ করা যাবেনা। সংজ্ঞা চ্যালেঞ্জের ক্ষেত্রে অবশ্যই ট্রুয়িজম ও টটোলজি উল্লেখ করতে হবে।
১. প্রত্যেক বক্তা গঠনমূলক পর্বে ৭ মিনিট করে বক্তব্যের সুযোগ পাবেন। যুক্তিখন্ডন ৩ মিনিট।
২. গঠনমূলক পর্বের দ্বিতীয় মিনিটের পর থেকে ষষ্ঠ মিনিটের শেষ পর্যন্ত ‘POI’ ও ‘POP/POO’ উত্থাপন করা যাবে। যুক্তিখন্ডন পর্বের প্রথম মিনিটে কোন পয়েন্ট উঠানো যাবেনা, শেষ দুই মিনিটে ‘POP/POO’ উত্থাপন করা যাবে।
৩. একজন বক্তাকে নিম্নে ২টি ‘POI’ গ্রহন করতেই হবে। অন্যথায় ঋণাত্নক নম্বর প্রদান করা হবে।
৪. একজন বক্তার বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ ৩টি ‘POP/POO’ উত্থাপন করা যাবে।
৫. প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের পরে বিরোধীদলীয় নেতা তার দলীয় অবস্থান গুছিয়ে নেয়ার জন্য ১ মিনিট সময় পাবেন।
৬. বিতর্কে প্রধানমন্ত্রীর সংজ্ঞা যদি মেনে নেয়া হয় তবে তা পুরো বিতর্কে পরিবর্তন করা যাবেনা। তবে এখানে উল্লেখ থাকে যে, প্রধানমন্ত্রী প্রদত্ত বিতর্কের প্রপঞ্চ কিংবা সূচক (parameter) সংজ্ঞায়নের অন্তর্ভুক্ত হবেনা। বিরোধীদল এর বাইরে গিয়ে নতুন সূচক আনতে পারবেন, তবে তাকে প্রমান করতে হবে যে, উক্ত সূচকটি বিতর্কের সাথে সংশ্লিষ্ট।
৭. যদি প্রধানমন্ত্রী ও বিরোধীদলীয় নেতা তার দলের কাজ ভাগ করে দেন, সেক্ষেত্রে মন্ত্রী কিংবা উপনেতা নতুন যুক্তির (পূর্ব নির্ধারিত/বন্টিত যুক্তির বাইরে) অবতারনা করতে পারবেন না। তবে যদি কাজ ভাগ করে দেয়া না হয় সেক্ষেত্রে মন্ত্রী কিংবা উপনেতা নতুন যুক্তির অবতারনা করতে পারবেন, তবে তা কোন ভাবেই সাংঘর্ষিক হতে পারবে্না এবং বিতর্ককে নতুন দিকে প্রবাহিত করতে পারবেনা।
৮. সংসদ সদস্য কোন নতুন যুক্তির অবতারনা করতে পারবেন না। যুক্তিখন্ডন পর্বে কোন নতুন যুক্তির অবতারনা করা যাবেনা।
৯. বিরোধীদলীয় নেতা তার বক্তব্যের সময়ে যদি এমন বিষয়ের অবতারনা করেন যা কিনা সংসদীয় রীতি বিরোধী (i.e., চ্যালেঞ্জ না করে সংজ্ঞায়নের পরিবর্তন, সরকারি দলের অবস্থানকে নিজের অবস্থান হিসেবে আখ্যা দেয়া, সরকারি দলের অবস্থানের ভুল ব্যাখ্যা দেয়া ইত্যাদি যা বিতর্ককে ঘুড়িয়ে দিতে পারে) তবে তা সাথে সাথে ‘POP/POO’ এর মাধ্যমে স্পীকারের দৃষ্টি আকর্ষন করতে হবে। অন্যথায় পরবর্তিতে এই নিয়ে কোন ‘POP/POO’ উত্থাপন করা যাবেনা।
১০. ট্রুয়িজম ও টটোলজি ছাড়া অন্য কোন ক্ষেত্রে সংজ্ঞা চ্যালেঞ্জ করা যাবেনা। সংজ্ঞা চ্যালেঞ্জের ক্ষেত্রে অবশ্যই ট্রুয়িজম ও টটোলজি উল্লেখ করতে হবে।