বুধবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০১২

তথ্য অধিকার আইন ২০০৯ ৭ম অধ্যায় (পর্ব ৭)

সপ্তম অধ্যায়
আপীল, অভিযোগ, ইত্যাদি

২৪৷ (১) কোন ব্যক্তি ধারা ৯ এর উপ-ধারা (১), (২) বা (৪) এ নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে তথ্য লাভে ব্যর্থ হইলে কিংবা দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার কোন সিদ্ধান্তে সংক্ষুদ্ধ হইলে উক্ত সময়সীমা অতিক্রান্ত হইবার, বা ক্ষেত্রমত, সিদ্ধান্ত লাভ করিবার পরবর্তী ৩০ (ত্রিশ) দিনের মধ্যে আপীল কর্তৃপক্ষের নিকট আপীল করিতে পারিবেন৷

(২) আপীল কর্তৃপক্ষ যদি এই মর্মে সন্তষ্ট হন যে, আপীলকারী যুক্তিসংগত কারণে উপ-ধারা (১) এ নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে আপীল দায়ের করিতে পারেন নাই, তাহা হইলে তিনি উক্ত সময়সীমা অতিবাহিত হওয়ার পরও আপীল আবেদন গ্রহণ করিতে পারিবেন৷

(৩) আপীল কর্তৃপক্ষ উপ-ধারা (১) বা (২) এর অধীন আপীল আবেদন প্রাপ্তির পরবর্তী ১৫ (পনের) দিনের মধ্যে-

(ক) আপীল আবেদনকারীকে অনুরোধকৃত তথ্য সরবরাহের জন্য সংশ্লিষ্ট দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে নির্দেশ প্রদান করিবেন; অথবা

(খ) তদ্ বিবেচনায় গ্রহণযোগ্য না হইলে আপীল আবেদনটি খারিজ করিয়া দিবেন৷


(৪) উপ-ধারা (৩) এর অধীন তথ্য প্রদানের জন্য নির্দেশিত হইলে, দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা উক্তরূপ নির্দেশ প্রাপ্তির তারিখ হইতে ধারা ৯ এর, ক্ষেত্রমত, উপ-ধারা (১), (২) বা (৪) এ নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে আপীল আবেদনকারীকে অনুরোধকৃত তথ্য সরবরাহ করিবেন৷
২৫৷ (১) কোন ব্যক্তি নিম্নলিখিত কারণে তথ্য কমিশনে অভিযোগ দায়ের করিতে পারিবে, যথাঃ-


(ক) ধারা ১৩ এর উপ-ধারা (১) এ উল্লিখিত কারণে তথ্য প্রাপ্ত না হইলে;

(খ) ধারা ২৪ এর এর অধীন প্রদত্ত আপীলের সিদ্ধান্তে সংক্ষুব্ধ হইলে;

(গ) ধারা ২৪ এ উল্লিখিত সময়সীমার মধ্যে তথ্য প্রাপ্তি বা, ক্ষেত্রমত, তথ্য প্রদান সংক্রান সিদ্ধান্ত প্রাপ্ত না হইলে৷


(২) উপ-ধারা (১) এর দফা (ক) তে উল্লিখিত বিষয়ে যে কোন সময় এবং দফা (খ) ও (গ) তে উল্লিখিত বিষয়ে উক্তরূপ সিদ্ধান্ত প্রদানের তারিখ বা, ক্ষেত্রমত, সময়সীমা অতিক্রান্ত হইবার তারিখ হইতে পরবর্তী ৩০ (ত্রিশ) দিনের মধ্যে তথ্য কমিশনে অভিযোগ দায়ের করিতে পারিবেন৷

(৩) তথ্য কমিশন যদি এই মর্মে সন্তুষ্ট হন যে, অভিযোগকারী যুক্তিসংগত কারণে উপ-ধারা (২) এ নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে অভিযোগ দায়ের করিতে পারেন নাই, তাহা হইলে তথ্য কমিশন উক্ত সময়সীমা অতিবাহিত হওয়ার পরও অভিযোগ গ্রহণ করিতে পারিবেন৷

(৪) কোন অভিযোগের ভিত্তিতে কিংবা অন্য কোনভাবে তথ্য কমিশন যদি এই মর্মে সন্তুষ্ট হয় যে, কোন কর্তৃপক্ষ বা, ক্ষেত্রমত, কোন দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এই আইনের বিধানাবলী অনুসরণে করণীয় কোন কার্য করিতে ব্যর্থ হইয়াছেন বা করণীয় নয় এমন কার্য করিয়াছেন তাহা হইলে তথ্য কমিশন এই ধারার অধীন উক্ত কর্তৃপক্ষ বা, ক্ষেত্রমত, দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার বিরুদ্ধে কার্যক্রম গ্রহণ করিতে পারিবে৷

(৫) উপ-ধারা (১) এর অধীন অভিযোগ প্রাপ্তির পর কিংবা উপ-ধারা (৪) এর অধীন কোন কার্যক্রম গ্রহণের প্রয়োজন হইলে প্রধান তথ্য কমিশনার উক্ত অভিযোগটি স্বয়ং অনুসন্ধান করিবেন অথবা অনুসন্ধানের জন্য অন্য কোন তথ্য কমিশনারকে দায়িত্ব প্রদান করিবেন৷

(৬) উপ-ধারা (৫) এ উল্লিখিত দায়িত্ব গ্রহণ বা প্রাপ্তির ৩০ (ত্রিশ) দিনের মধ্যে সংশ্লিষ্ট অভিযোগের অনুসন্ধান সম্পন্ন করিয়া প্রধান তথ্য কমিশনার বা, ক্ষেত্রমত, তথ্য কমিশনার তথ্য কমিশনের জন্য একটি সিদ্ধান্ত কার্যপত্র প্রস্তুত করিবেন৷

(৭) উপ-ধারা (৬) এ উল্লিখিত সিদ্ধান্ত কার্যপত্র তথ্য কমিশনের পরবর্তী সভায় উপস্থাপন করিতে হইবে এবং তথ্য কমিশন উহার সভায় আলোচনাক্রমে এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করিবে৷

(৮) এই ধারায় উল্লিখিত কোন অভিযোগের অনুসন্ধানকালে যে কর্তৃপক্ষ বা দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করা হয় সেই কর্তৃপক্ষ বা দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে, তাহার সিদ্ধান্তের স্বপক্ষে যুক্তি উপস্থাপনের সুযোগ প্রদান করিতে হইবে৷

(৯) কোন অভিযোগের বিষয়বস্তুর সহিত তৃতীয় পক্ষ জড়িত থাকিলে তথ্য কমিশন উক্ত তৃতীয় পক্ষকেও বক্তব্য পেশ করিবার সুযোগ প্রদান করিবে৷

(১০) উপ-ধারা (১) এর অধীন প্রাপ্ত অভিযোগ তথ্য কমিশন সাধারণভাবে ৪৫ (পয়ঁতাল্লিশ) দিনের মধ্যে নিষ্পত্তি করিবে, তবে, ক্ষেত্র বিশেষে, স্বাক্ষীর জবানবন্দী গ্রহণ বা তদন্ত সম্পাদন ইত্যাদি কারণে বর্ধিত সময়ের প্রয়োজন হইলে উক্ত বর্ধিত সময়ের মধ্যে অভিযোগ নিষ্পন্ন করা যাইবেঃ

তবে শর্ত থাকে যে, অভিযোগ নিষ্পত্তি সময়সীমা, বর্ধিত সময়সহ, কোনক্রমেই সর্বমোট ৭৫ (পঁচাত্তর) দিনের অধিক হইবে না৷

(১১) এই ধারার অধীন সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে তথ্য কমিশনের নিম্নরূপ ক্ষমতা থাকিবে, যথাঃ-

(ক) কোন কর্তৃপক্ষ বা, ক্ষেত্রমত, দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে নিম্নরূপ পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য নির্দেশ প্রদান করা যাহা এই আইনের বিধান মোতাবেক গ্রহণ করা প্রয়োজন, যথাঃ-

(অ) অনুরোধকৃত তথ্য সুনির্দিষ্ট পন্থায় প্রদান;

(আ) দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নিয়োগ;

(ই) বিশেষ কোন তথ্য বা বিশেষ ধরনের তথ্যাবলী প্রকাশ ;

(ঈ) তথ্য সংরক্ষণ, ব্যবস্থাপনা ও প্রকাশের ক্ষেত্রে উক্ত কর্তৃপক্ষের পালনীয় পদ্ধতিতে প্রয়োজনীয় পরিবর্তন আনয়ন;

(উ) কর্তৃপক্ষের কর্মকর্তাদের তথ্য অধিকার বিষয়ক উন্নত প্রশিক্ষণ;

(ঊ) কোন ক্ষতি বা অন্য কোন প্রকার দুর্ভোগের জন্য ক্ষতিপূরণ প্রদান;

(খ) এই আইনে বর্ণিত কোন জরিমানা আরোপ করা;

(গ) কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্ত বহাল রাখা;

(ঘ) অভিযোগ খারিজ করা;

(ঙ) কর্তৃপক্ষ কর্তৃক নূতনভাবে তথ্যের শ্রেণীবদ্ধকরণ;

(চ) তথ্যের প্রকৃতি, শ্রেণীবিন্যাসকরণ, সংরক্ষণ, প্রকাশ ও সরবরাহ সংক্রান্ত ইত্যাদি বিষয়ে এই আইনের আলোকে ব্যাখ্যা প্রদান;




(১২) এই ধারার অধীন প্রদত্ত তথ্য কমিশনের সিদ্ধান্ত সংশ্লিষ্ট সকল পক্ষের জন্য বাধ্যতামূলক হইবে৷

(১৩) তথ্য কমিশন ইহার সিদ্ধান্ত সংশ্লিষ্ট সকল পক্ষকে লিখিতভাবে অবহিত করিবে৷

(১৪) তথ্য কমিশন প্রবিধান দ্বারা নির্ধারিত পদ্ধতিতে অভিযোগ নিষ্পত্তির অন্যান্য ব্যবস্থা গ্রহণ করিবে৷

২৬৷ কোন অভিযোগের পক্ষসমূহ তথ্য কমিশনের সামনে ব্যক্তিগতভাবে বা আইনজীবীর মাধ্যমে তাহাদের বক্তব্য উপস্থাপন করিতে পারিবেন ৷ 

২৭৷ (১) কোন অভিযোগ নিষ্পত্তির সূত্রে কিংবা অন্য কোনভাবে তথ্য কমিশনের যদি এই মর্মে বিশ্বাস করিবার কারণ থাকে যে, কোন দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা -

(ক) কোন যুক্তিগ্রাহ্য কারণ ছাড়াই তথ্য প্রাপ্তির কোন অনুরোধ বা আপীল গ্রহণ করিতে অস্বীকার করিয়াছেন;

(খ) এই আইন দ্বারা নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে অনুরোধকারীকে তথ্য প্রদান করিতে কিংবা এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত প্রদান করিতে ব্যর্থ হইয়াছেন;
(গ) অসদুদ্দেশ্যে তথ্য প্রাপ্তির কোন অনুরোধ বা আপীল প্রত্যাখ্যান করিয়াছেন;

(ঘ) যে তথ্য প্রাপ্তির অনুরোধ করা হইয়াছিল তাহা প্রদান না করিয়া ভুল, অসম্পূর্ণ, বিভ্রান্তিকর বা বিকৃত তথ্য প্রদান করিয়াছেন;

(ঙ) কোন তথ্য প্রাপ্তির পথে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করিয়াছেন-

তাহা হইলে তথ্য কমিশন, দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার উক্তরূপ কার্যের তারিখ হইতে তথ্য সরবরাহের তারিখ পর্যন্ত প্রতি দিনের জন্য ৫০ (পঞ্চাশ) টাকা হারে জরিমানা আরোপ করিতে পারিবে, এবং এইরূপ জরিমানা কোনক্রমেই ৫০০০ (পাঁচ হাজার) টাকার অধিক হইবে না৷

(২) উপ-ধারা (১) এর অধীন জরিমানা আরোপের পূর্বে তথ্য কমিশন, সংশ্লিষ্ট দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে তাহার বক্তব্য পেশ করিবার সুযোগ প্রদান করিবে৷

(৩) তথ্য কমিশন যদি এই মর্মে সন্তষ্ট হয় যে, নাগরিকের তথ্য প্রাপ্তিতে উপ-ধারা (১) এ বর্ণিত কার্য করিয়া কোন কর্মকর্তা বিঘ্ন সৃষ্টি করিয়াছেন, তাহা হইলে তথ্য কমিশন, প্রযোজ্য ক্ষেত্রে, উপ-ধারা (২) এ উল্লিখিত জরিমানা ছাড়াও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার এহেন কার্যকে অসদাচরণ গণ্য করিয়া তাহার বিরুদ্ধে বিভাগীয় শাস্তিমূলক কার্যক্রম গ্রহণ করিবার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বরাবরে সুপারিশ করিতে পারিবে এবং এই বিষয়ে গৃহীত সর্বশেষ ব্যবস্থা তথ্য কমিশনকে অবহিত করিবার জন্য উক্ত কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করিতে পারিবে৷

(৪) এই ধারার অধীন পরিশোধযোগ্য কোন জরিমানা বা ক্ষতিপূরণ পরিশোধ না হইলে তাহা সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার নিকট হইতে Public Demands Recovery Act, 1913 (Act IX of 1913) এর বিধান অনুযায়ী বকেয়া ভূমি রাজস্ব যে পদ্ধতিতে আদায় করা হয় সেই পদ্ধতিতে আদায়যোগ্য হইবে৷
২৮৷ এই আইনের অধীন আপীল বা অভিযোগ দায়েরের ক্ষেত্রে Limitation Act, 1908 (Act IX of 1908) এর বিধানাবলী, এই আইনের বিধানাবলী সাপেক্ষে, যতদূর সম্ভব, প্রযোজ্য হইবে৷ 


২৯৷ এই আইনের অধীন কৃত বা কৃত বলিয়া গণ্য কোন কার্য, গৃহীত কোন ব্যবস্থা, প্রদত্ত কোন আদেশ বা নির্দেশের বৈধতা সম্পর্কে, এই আইনে উল্লিখিত আপীল কর্তৃপক্ষের নিকট আপীল বা, ক্ষেত্রমত, তথ্য কমিশনের নিকট অভিযোগ দায়ের ব্যতীত, কোন আদালতে কোন প্রশ্ন উত্থাপন করা যাইবে না৷ 

ই.ডাব্লিউ.ইউ ডিবেট স্প্রী ২০১২ , নতুন কিছু নিয়ম

এই বিতর্ক প্রতিযোগিতায় নতুন কিছু নিয়ম চালু হয়েছে । সেই গুলো দেওয়া হল
১. প্রত্যেক বক্তা গঠনমূলক পর্বে ৭ মিনিট করে বক্তব্যের সুযোগ পাবেন। যুক্তিখন্ডন ৩ মিনিট।

২. গঠনমূলক পর্বের দ্বিতীয় মিনিটের পর থেকে ষষ্ঠ মিনিটের শেষ পর্যন্ত ‘POI’ ও ‘POP/POO’ উত্থাপন করা যাবে। যুক্তিখন্ডন পর্বের প্রথম মিনিটে কোন পয়েন্ট উঠানো যাবেনা, শেষ দুই মিনিটে ‘POP/POO’ উত্থাপন করা যাবে।

৩. একজন বক্তাকে নিম্নে ২টি ‘POI’ গ্রহন করতেই হবে। অন্যথায় ঋণাত্নক নম্বর প্রদান করা হবে।

৪. একজন বক্তার বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ ৩টি ‘POP/POO’ উত্থাপন করা যাবে।

৫. প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের পরে বিরোধীদলীয় নেতা তার দলীয় অবস্থান গুছিয়ে নেয়ার জন্য ১ মিনিট সময় পাবেন।

৬. বিতর্কে প্রধানমন্ত্রীর সংজ্ঞা যদি মেনে নেয়া হয় তবে তা পুরো বিতর্কে পরিবর্তন করা যাবেনা। তবে এখানে উল্লেখ থাকে যে, প্রধানমন্ত্রী প্রদত্ত বিতর্কের প্রপঞ্চ কিংবা সূচক (parameter) সংজ্ঞায়নের অন্তর্ভুক্ত হবেনা। বিরোধীদল এর বাইরে গিয়ে নতুন সূচক আনতে পারবেন, তবে তাকে প্রমান করতে হবে যে, উক্ত সূচকটি বিতর্কের সাথে সংশ্লিষ্ট।

৭. যদি প্রধানমন্ত্রী ও বিরোধীদলীয় নেতা তার দলের কাজ ভাগ করে দেন, সেক্ষেত্রে মন্ত্রী কিংবা উপনেতা নতুন যুক্তির (পূর্ব নির্ধারিত/বন্টিত যুক্তির বাইরে) অবতারনা করতে পারবেন না। তবে যদি কাজ ভাগ করে দেয়া না হয় সেক্ষেত্রে মন্ত্রী কিংবা উপনেতা নতুন যুক্তির অবতারনা করতে পারবেন, তবে তা কোন ভাবেই সাংঘর্ষিক হতে পারবে্না এবং বিতর্ককে নতুন দিকে প্রবাহিত করতে পারবেনা।

৮. সংসদ সদস্য কোন নতুন যুক্তির অবতারনা করতে পারবেন না। যুক্তিখন্ডন পর্বে কোন নতুন যুক্তির অবতারনা করা যাবেনা।

৯. বিরোধীদলীয় নেতা তার বক্তব্যের সময়ে যদি এমন বিষয়ের অবতারনা করেন যা কিনা সংসদীয় রীতি বিরোধী (i.e., চ্যালেঞ্জ না করে সংজ্ঞায়নের পরিবর্তন, সরকারি দলের অবস্থানকে নিজের অবস্থান হিসেবে আখ্যা দেয়া, সরকারি দলের অবস্থানের ভুল ব্যাখ্যা দেয়া ইত্যাদি যা বিতর্ককে ঘুড়িয়ে দিতে পারে) তবে তা সাথে সাথে ‘POP/POO’ এর মাধ্যমে স্পীকারের দৃষ্টি আকর্ষন করতে হবে। অন্যথায় পরবর্তিতে এই নিয়ে কোন ‘POP/POO’ উত্থাপন করা যাবেনা।

১০. ট্রুয়িজম ও টটোলজি ছাড়া অন্য কোন ক্ষেত্রে সংজ্ঞা চ্যালেঞ্জ করা যাবেনা। সংজ্ঞা চ্যালেঞ্জের ক্ষেত্রে অবশ্যই ট্রুয়িজম ও টটোলজি উল্লেখ করতে হবে।

সোমবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০১২

বিতর্কের বিষয়, বিশ্ববিদ্যালয় ই.ডাব্লিউ.ইউ ডিবেট স্প্রী ২০১২

* চিরকালই রাষ্ট্রপক্ষ অপরাধের মূল পৃষ্ঠপোষক

* বাংলাদেশের নিজস্ব অর্থায়নেই পদ্মা সেতু নির্মানের প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহন করা উচিত

* বাঙালির সাংগঠনিক দুর্বলতার মূলে আত্ন-স্বার্থ পরায়নতা

* সুচির প্রত্যাবর্তন মিয়ানমারের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করবে

* উদার অভিবাসননীতি ইউরোপের সংকট উত্তরণের পথকে সুগম করবে

* ‘ইনোসেন্স অব মুসলিমস’ এ যুগের ক্রুসেড

* সভ্যতার দ্বন্দ্ব অবশ্যম্ভাবী

* সভ্যতার পরিক্রমায় ধর্ম অস্তিত্ব হারাবে

* ধর্মের উত্থান বৈষম্যের গতিকে ত্বরান্বিত করেছে

* বিশ্বে অর্থনৈতিক একত্ববাদ অনিবার্য

* সাংস্কৃতিক মিথষ্ক্রিয়া আগামী বিস্ব সংস্কৃতির ঐক্যে

রবিবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০১২

ই.ডাব্লিউ.ইউ ডিবেট স্প্রী ২০১২ ফলাফল

কলেজ বিতর্কঃ  চ্যাম্পিয়ন এনডিসি সিলভার
                 রানার আপ আরডিএস একুশ

বিস্ববিদ্যালয় বিতর্কঃ চ্যাম্পিয়ন জুডো
                 রানার আপ জে ইউ ডি এস
 English debate : champion  IBA DU 1
                          runner up NSU 3

শুক্রবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০১২

প্রথম আলো এমজিজিএসডিসি ৩য় আন্ত স্কুল ২য় শিশু বিতর্ক প্রতিযোগিতা ২০১২ ফলাফল

স্কুল চ্যাম্পিয়নঃ এমজিবিএস অরিন্দম

রানার আপঃ আইডিসি ১

শিশু চ্যাম্পিওনঃ ওয়াইএসডিসি নক্ষত্র

রানার আপঃ এমজিবিএস সব্যসাচী

স্কুল বারোয়ারিঃ

১ম আমিত প্রামানিক

২য় হ্রদয়

৩য় সামিনা

শিশু বারোয়ারী

১ম তাসনিম আলম

২য় আনিকা আরেফিন

৩য় ফাহমিদা হক

 

ডিআইইউডিসি জাতীয় বিতর্ক প্রতিযোগিতা ২০১২

শুধু মাত্র বিতর্ক ইভেন্ট গুলো
জাতীয় বিতর্ক প্রতিযোগিতা
আন্ত বিশ্ববিদ্যালয়  (বাংলা  ও ইংরেজি )
আন্তকলেজ বাংলা
আন্তস্কুল বাংলা

আন্ত বিশ্ববিদ্যালয় বাংলা
২৮ - ২৯ সেপ্ট
নিবন্ধন ফি ৫০০ টাকা , টিম ক্যাপ ৩২

আন্ত বিশ্ববিদ্যালয় ইংরেজি ৪- ৫ অক্টোবর
নিবন্ধন ফি ৮০০ টাকা , টিম ক্যাপ ৩২
ফরম্যাট BP

আন্তকলেজ বাংলা
২  অক্টোবর
নিবন্ধন ফি ৩০০ টাকা , টিম ক্যাপ ২৪

আন্তস্কুল বাংলা
৩০ সেপ্ট
নিবন্ধন ফি ৩০০ টাকা , টিম ক্যাপ ২৪

pre reg

যোগাযোগ 01675618827, 01724127742



তথ্য অধিকার আইন ২০০৯ ৬ষ্ঠ অধ্যায় (পর্ব ৬)

ষষ্ঠ অধ্যায়
তথ্য কমিশনের কর্মকর্তা ও কর্মচারী
২৩৷ (১) তথ্য কমিশনের একজন সচিব থাকিবেন৷

(২) এই আইনের অধীন তথ্য কমিশন উহার কার্যাবলী সুষ্ঠুভাবে সম্পাদনের লক্ষ্যে সরকারের পূর্বানুমোদনক্রমে সাংগঠনিক কাঠামো নির্ধারণপূর্বক প্রয়োজনীয় সংখ্যক অন্যান্য কর্মকর্তা ও কর্মচারী নিয়োগ করিতে পারিবে৷

(৩) সচিব এবং অন্যান্য কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের বেতন, ভাতা ও চাকুরীর শর্তাদি সরকার কর্তৃক নির্ধারিত হইবে৷

(৪) সরকার, তথ্য কমিশনের অনুরোধক্রমে, প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিযুক্ত কোনো কর্মকর্তা ও কর্মচারীকে কমিশনে প্রেষণে নিয়োগ করিতে পারিবে৷

এলসিএলএস ৩ ফলাফল

স্কুল বিতর্কঃ চ্যাম্পিয়ন জিডিসি জেরাল্ড
             রানার আপঃ আরডিএস ২১

ক্লাব বিতর্কঃ চ্যাম্পিয়নঃ গ্রুপ অব ডিবেটার্স
              রানার আপঃ ইস্ট ওয়েস্ট ইউ. ডিসি          

বি স্কান বিতর্ক প্রতিযোগিতা ফলাফল

চ্যাম্পিয়নঃ এনডিসি গোল্ড
            নুহাস , বিত্ত , ইশতি 
রানার আপঃ ভিডিসি প্রজ্ঞা
              রিদি , আদিবা , সম্পা

হারমেন মেইনার বিতর্ক প্রতিযোগিতা ফলাফল

স্কুল বিতর্কঃ চ্যাম্পিয়ন আরডিএস ২১
              রানার আপঃ ভিডিসি

কলেজ বিতর্কঃ চ্যাম্পিয়ন এনডিসি ব্লু
               রানার আপঃ আরডিএস ২১