বিতর্ক, আমাদের কারও কাছে ভালোবাসা, কারও কাছে স্রেফ বিতর্ক, কারও কাছে স্বেচ্ছাশ্রম, কারও আবার আবেগ, কারও কাছে আবার কিছুই না।যার কাছে যাই হোক না কেন, বিতর্ক হোক যুক্তির, বিতর্ক হোক সত্যের
প্রতিযোগিতা লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
প্রতিযোগিতা লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
শনিবার, ২৪ নভেম্বর, ২০১২
শুক্রবার, ২৩ নভেম্বর, ২০১২
নটরডেম ডিবেটিং ক্লাব ২৪ তম জাতীয় বিতর্ক প্রতিযোগিতা
নটরডেম ডিবেটিং ক্লাব ২৪ তম জাতীয় বিতর্ক প্রতিযোগিতা
তারিখঃ ৫ ডিসেম্বর - ১2 ডিসেম্বর
প্রতিযোগিতা সমূহঃ আন্ত স্কুল বাংলা
আন্তক্লাব বাংলা
আন্তক্লাব ইংরেজি
ফিক্সার এবং আরও জানতে fb link
যোগাযোগ
ইথার আদিব রাহমান ০১৯১৭০৭৮৭৮৬৪৮
তৌহিদুর রাহমান তুরাগ ০১৬৭২৪৮১০১৮
বুধবার, ২১ নভেম্বর, ২০১২
সি ইউ IV বিতর্ক উৎসব ২০১২
স্থানঃ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
তারিখঃ ২২ নভেম্বর -২ ডিসেম্বর
বাংলা ও ইংরেজি বিতর্ক বিশ্ব বিদ্যালয় পর্যায়ে
ফিক্সার , নিয়মাবলী ও আরো জানতে fb event
বাংলা বিতর্কের গুরুত্বপূর্ণ নিয়মাবলীঃ-
১. প্রত্যেক বক্তা গঠনমূলক পর্বে ৭ মিনিট করে বক্তব্যের সুযোগ পাবেন। যুক্তিখন্ডন ৩ মিনিট।
২. গঠনমূলক পর্বের দ্বিতীয় মিনিটের পর থেকে ষষ্ঠ মিনিটের শেষ পর্যন্ত ‘POI’ ও ‘POP/POO’ উত্থাপন করা যাবে। যুক্তিখন্ডন পর্বের প্রথম মিনিটে কোন পয়েন্ট উঠানো যাবেনা, শেষ দুই মিনিটে ‘POP/POO’ উত্থাপন করা যাবে।
৩. একজন বক্তাকে নিম্নে ২টি ‘POI’ গ্রহন করতেই হবে। অন্যথায় ঋণাত্নক নম্বর প্রদান করা হবে।
৪. একজন বক্তার বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ ৩টি ‘POP/POO’ উত্থাপন করা যাবে।
৫. প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের পরে বিরোধীদলীয় নেতা তার দলীয় অবস্থান গুছিয়ে নেয়ার জন্য ১ মিনিট সময় পাবেন।
৬. বিতর্কে প্রধানমন্ত্রীর সংজ্ঞা যদি মেনে নেয়া হয় তবে তা পুরো বিতর্কে পরিবর্তন করা যাবেনা। তবে এখানে উল্লেখ থাকে যে, প্রধানমন্ত্রী প্রদত্ত বিতর্কের প্রপঞ্চ কিংবা সূচক (parameter) সংজ্ঞায়নের অন্তর্ভুক্ত হবেনা। বিরোধীদল এর বাইরে গিয়ে নতুন সূচক আনতে পারবেন, তবে তাকে প্রমান করতে হবে যে, উক্ত সূচকটি বিতর্কের সাথে সংশ্লিষ্ট।
৭. বিরোধীদলীয় নেতা তার বক্তব্যের সময়ে যদি এমন বিষয়ের অবতারনা করেন যা কিনা সংসদীয় রীতি বিরোধী (i.e., চ্যালেঞ্জ না করে সংজ্ঞায়নের পরিবর্তন, সরকারি দলের অবস্থানকে নিজের অবস্থান হিসেবে আখ্যা দেয়া, সরকারি দলের অবস্থানের ভুল ব্যাখ্যা দেয়া, ইত্যাদি যা বিতর্ককে অন্য দিকে প্রবাহিত করতে পারে) তবে তা সাথে সাথে ‘POP/POO’ এর মাধ্যমে স্পীকারের দৃষ্টি আকর্ষন করতে হবে। অন্যথায় পরবর্তিতে এই নিয়ে কোন ‘POP/POO’ উত্থাপন করা যাবেনা।
৮. সংসদ সদস্য কোন নতুন প্রেক্ষাপটের অবতারনা করতে পারবেন না। যুক্তিখন্ডন পর্বে কোন নতুন যুক্তির অবতারনা করা যাবেনা। নতুন যুক্তি আর উদাহরণ গুলিয়ে ফেলবেননা।
৯. ট্রুয়িজম ও টটোলজি ছাড়া অন্য কোন ক্ষেত্রে সংজ্ঞা চ্যালেঞ্জ করা যাবেনা। সংজ্ঞা চ্যালেঞ্জের ক্ষেত্রে অবশ্যই ট্রুয়িজম ও টটোলজি উল্লেখ করতে হবে।
১০. হেড টু হেড আর কেইস ট কেইস নিয়ে বিভ্রান্তির কিছু নেই। প্রত্যেক বক্তা হেড টু হেড এ যদি তার উপর অর্পিত দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন না করেন, তাহলে তাদের কেইস ও প্রতিষ্ঠিত হবেনা। তাই উভয় ক্ষেত্রেই গুরুত্বারোপ করবেন।
তারিখঃ ২২ নভেম্বর -২ ডিসেম্বর
বাংলা ও ইংরেজি বিতর্ক বিশ্ব বিদ্যালয় পর্যায়ে
ফিক্সার , নিয়মাবলী ও আরো জানতে fb event
বাংলা বিতর্কের গুরুত্বপূর্ণ নিয়মাবলীঃ-
১. প্রত্যেক বক্তা গঠনমূলক পর্বে ৭ মিনিট করে বক্তব্যের সুযোগ পাবেন। যুক্তিখন্ডন ৩ মিনিট।
২. গঠনমূলক পর্বের দ্বিতীয় মিনিটের পর থেকে ষষ্ঠ মিনিটের শেষ পর্যন্ত ‘POI’ ও ‘POP/POO’ উত্থাপন করা যাবে। যুক্তিখন্ডন পর্বের প্রথম মিনিটে কোন পয়েন্ট উঠানো যাবেনা, শেষ দুই মিনিটে ‘POP/POO’ উত্থাপন করা যাবে।
৩. একজন বক্তাকে নিম্নে ২টি ‘POI’ গ্রহন করতেই হবে। অন্যথায় ঋণাত্নক নম্বর প্রদান করা হবে।
৪. একজন বক্তার বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ ৩টি ‘POP/POO’ উত্থাপন করা যাবে।
৫. প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের পরে বিরোধীদলীয় নেতা তার দলীয় অবস্থান গুছিয়ে নেয়ার জন্য ১ মিনিট সময় পাবেন।
৬. বিতর্কে প্রধানমন্ত্রীর সংজ্ঞা যদি মেনে নেয়া হয় তবে তা পুরো বিতর্কে পরিবর্তন করা যাবেনা। তবে এখানে উল্লেখ থাকে যে, প্রধানমন্ত্রী প্রদত্ত বিতর্কের প্রপঞ্চ কিংবা সূচক (parameter) সংজ্ঞায়নের অন্তর্ভুক্ত হবেনা। বিরোধীদল এর বাইরে গিয়ে নতুন সূচক আনতে পারবেন, তবে তাকে প্রমান করতে হবে যে, উক্ত সূচকটি বিতর্কের সাথে সংশ্লিষ্ট।
৭. বিরোধীদলীয় নেতা তার বক্তব্যের সময়ে যদি এমন বিষয়ের অবতারনা করেন যা কিনা সংসদীয় রীতি বিরোধী (i.e., চ্যালেঞ্জ না করে সংজ্ঞায়নের পরিবর্তন, সরকারি দলের অবস্থানকে নিজের অবস্থান হিসেবে আখ্যা দেয়া, সরকারি দলের অবস্থানের ভুল ব্যাখ্যা দেয়া, ইত্যাদি যা বিতর্ককে অন্য দিকে প্রবাহিত করতে পারে) তবে তা সাথে সাথে ‘POP/POO’ এর মাধ্যমে স্পীকারের দৃষ্টি আকর্ষন করতে হবে। অন্যথায় পরবর্তিতে এই নিয়ে কোন ‘POP/POO’ উত্থাপন করা যাবেনা।
৮. সংসদ সদস্য কোন নতুন প্রেক্ষাপটের অবতারনা করতে পারবেন না। যুক্তিখন্ডন পর্বে কোন নতুন যুক্তির অবতারনা করা যাবেনা। নতুন যুক্তি আর উদাহরণ গুলিয়ে ফেলবেননা।
৯. ট্রুয়িজম ও টটোলজি ছাড়া অন্য কোন ক্ষেত্রে সংজ্ঞা চ্যালেঞ্জ করা যাবেনা। সংজ্ঞা চ্যালেঞ্জের ক্ষেত্রে অবশ্যই ট্রুয়িজম ও টটোলজি উল্লেখ করতে হবে।
১০. হেড টু হেড আর কেইস ট কেইস নিয়ে বিভ্রান্তির কিছু নেই। প্রত্যেক বক্তা হেড টু হেড এ যদি তার উপর অর্পিত দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন না করেন, তাহলে তাদের কেইস ও প্রতিষ্ঠিত হবেনা। তাই উভয় ক্ষেত্রেই গুরুত্বারোপ করবেন।
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)