বিতর্ক, আমাদের কারও কাছে ভালোবাসা, কারও কাছে স্রেফ বিতর্ক, কারও কাছে স্বেচ্ছাশ্রম, কারও আবার আবেগ, কারও কাছে আবার কিছুই না।যার কাছে যাই হোক না কেন, বিতর্ক হোক যুক্তির, বিতর্ক হোক সত্যের
শুক্রবার, ২৩ নভেম্বর, ২০১২
নটরডেম ডিবেটিং ক্লাব ২৪ তম জাতীয় বিতর্ক প্রতিযোগিতা
০১৯১৭০৭৮৭৮৬৪৮
তথ্য অধিকার আইন ২০০৯ ৫ম অধ্যায় (পর্ব ৮)
পঞ্চম অধ্যায়
তথ্য কমিশনের আর্থিক বিষয়াদি
তথ্য কমিশনের আর্থিক বিষয়াদি
তথ্য কমিশন তহবিল
১৯৷ (১) এই আইনের উদ্দেশ্য পূরণকল্পে তথ্য কমিশন তহবিল নামে একটি তহবিল গঠিত হইবে৷
(২) তথ্য কমিশন তহবিল এর পরিচালনা ও প্রশাসন, এই ধারা এবং বিধির বিধান সাপেক্ষে, তথ্য কমিশনের উপর ন্যস্ত থাকিবে৷
(৩) তথ্য কমিশন তহবিল হইতে প্রধান তথ্য কমিশনার ও তথ্য কমিশনারগণের এবং সচিব ও অন্যান্য কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন, ভাতা ও চাকুরীর শর্তাবলী অনুসারে প্রদেয় অর্থ প্রদান করা হইবে এবং তথ্য কমিশনের প্রয়োজনীয় অন্যান্য ব্যয় নির্বাহ করা হইবে৷
(৪) তথ্য কমিশন তহবিলে নিম্নবর্ণিত অর্থ জমা হইবে, যথাঃ -
(ক) সরকার কর্তৃক প্রদত্ত বাৎসরিক অনুদান;
(খ) সরকারের সম্মতিক্রমে কোন প্রতিষ্ঠান কর্তৃক প্রদত্ত অনুদান৷
(২) তথ্য কমিশন তহবিল এর পরিচালনা ও প্রশাসন, এই ধারা এবং বিধির বিধান সাপেক্ষে, তথ্য কমিশনের উপর ন্যস্ত থাকিবে৷
(৩) তথ্য কমিশন তহবিল হইতে প্রধান তথ্য কমিশনার ও তথ্য কমিশনারগণের এবং সচিব ও অন্যান্য কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন, ভাতা ও চাকুরীর শর্তাবলী অনুসারে প্রদেয় অর্থ প্রদান করা হইবে এবং তথ্য কমিশনের প্রয়োজনীয় অন্যান্য ব্যয় নির্বাহ করা হইবে৷
(৪) তথ্য কমিশন তহবিলে নিম্নবর্ণিত অর্থ জমা হইবে, যথাঃ -
(ক) সরকার কর্তৃক প্রদত্ত বাৎসরিক অনুদান;
(খ) সরকারের সম্মতিক্রমে কোন প্রতিষ্ঠান কর্তৃক প্রদত্ত অনুদান৷
বাজেট
২০৷
তথ্য কমিশন প্রতি বৎসর সরকার কর্তৃক নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে পরবর্তী
অর্থ-বৎসরের বার্ষিক বাজেট বিবরণী সরকার কর্তৃক এতদুদ্দেশ্যে নির্দিষ্ট
ফরমে অনুমোদনের জন্য সরকারের নিকট পেশ করিবে এবং উহাতে উক্ত অর্থ-বৎসরে
সরকারের নিকট হইতে তথ্য কমিশনের কি পরিমাণ অর্থের প্রয়োজন হইবে উহার উল্লেখ
থাকিবে৷
তথ্য কমিশনের আর্থিক স্বাধীনতা
২১৷ (১) সরকার প্রতি অর্থ-বৎসরে তথ্য কমিশনের ব্যয়ের জন্য, উহার চাহিদা
বিবেচনায়, উহার অনুকূলে নির্দিষ্টকৃত অর্থ বরাদ্দ করিবে এবং অনুমোদিত ও
নির্ধারিত খাতে উক্ত বরাদ্দকৃত অর্থ হইতে ব্যয় করিবার ক্ষেত্রে সরকারের
পূর্বানুমোদন গ্রহণ করা তথ্য কমিশনের জন্য আবশ্যক হইবে না৷
(২) এই ধারার বিধান দ্বারা গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের ১২৮ অনুচ্ছেদে প্রদত্ত মহা-হিসাব নিরীক্ষকের অধিকার ক্ষুণ্ন করা হইয়াছে বলিয়া ব্যাখ্যা করা যাইবে না৷
(২) এই ধারার বিধান দ্বারা গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের ১২৮ অনুচ্ছেদে প্রদত্ত মহা-হিসাব নিরীক্ষকের অধিকার ক্ষুণ্ন করা হইয়াছে বলিয়া ব্যাখ্যা করা যাইবে না৷
হিসাব রক্ষণ ও নিরীক্ষা
২২৷ (১) তথ্য কমিশন যথাযথভাবে উহার হিসাব রক্ষণ করিবে এবং হিসাবের বার্ষিক বিবরণী প্রস্তুত করিবে৷
(২) বাংলাদেশের মহা-হিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক, অতঃপর মহা-হিসাব নিরীক্ষক নামে অভিহিত, প্রতি বৎসর তথ্য কমিশনের হিসাব নিরীক্ষা করিবেন এবং নিরীক্ষা রিপোর্টের একটি করিয়া অনুলিপি সরকার ও তথ্য কমিশনের নিকট পেশ করিবেন৷
(৩) উপ-ধারা (২) মোতাবেক হিসাব নিরীক্ষার উদ্দেশ্যে মহা-হিসাব নিরীক্ষক কিংবা তাহার নিকট হইতে এতদুদ্দেশ্যে ক্ষমতাপ্রাপ্ত কোন ব্যক্তি তথ্য কমিশনের সকল রেকর্ড, দলিল দস্তাবেজ, নগদ বা ব্যাংকে গচ্ছিত অর্থ, জামানত, ভাণ্ডার এবং অন্যবিধ সম্পত্তি পরীক্ষা করিয়া দেখিতে পারিবেন এবং প্রধান তথ্য কমিশনার বা তথ্য কমিশনারগণ বা যে কোন কর্মকর্তা বা কর্মচারীকে জিজ্ঞাসাবাদ করিতে পারিবেন৷
(২) বাংলাদেশের মহা-হিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক, অতঃপর মহা-হিসাব নিরীক্ষক নামে অভিহিত, প্রতি বৎসর তথ্য কমিশনের হিসাব নিরীক্ষা করিবেন এবং নিরীক্ষা রিপোর্টের একটি করিয়া অনুলিপি সরকার ও তথ্য কমিশনের নিকট পেশ করিবেন৷
(৩) উপ-ধারা (২) মোতাবেক হিসাব নিরীক্ষার উদ্দেশ্যে মহা-হিসাব নিরীক্ষক কিংবা তাহার নিকট হইতে এতদুদ্দেশ্যে ক্ষমতাপ্রাপ্ত কোন ব্যক্তি তথ্য কমিশনের সকল রেকর্ড, দলিল দস্তাবেজ, নগদ বা ব্যাংকে গচ্ছিত অর্থ, জামানত, ভাণ্ডার এবং অন্যবিধ সম্পত্তি পরীক্ষা করিয়া দেখিতে পারিবেন এবং প্রধান তথ্য কমিশনার বা তথ্য কমিশনারগণ বা যে কোন কর্মকর্তা বা কর্মচারীকে জিজ্ঞাসাবাদ করিতে পারিবেন৷
বুধবার, ২১ নভেম্বর, ২০১২
সি ইউ IV বিতর্ক উৎসব ২০১২
স্থানঃ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
তারিখঃ ২২ নভেম্বর -২ ডিসেম্বর
বাংলা ও ইংরেজি বিতর্ক বিশ্ব বিদ্যালয় পর্যায়ে
ফিক্সার , নিয়মাবলী ও আরো জানতে fb event
বাংলা বিতর্কের গুরুত্বপূর্ণ নিয়মাবলীঃ-
১. প্রত্যেক বক্তা গঠনমূলক পর্বে ৭ মিনিট করে বক্তব্যের সুযোগ পাবেন। যুক্তিখন্ডন ৩ মিনিট।
২. গঠনমূলক পর্বের দ্বিতীয় মিনিটের পর থেকে ষষ্ঠ মিনিটের শেষ পর্যন্ত ‘POI’ ও ‘POP/POO’ উত্থাপন করা যাবে। যুক্তিখন্ডন পর্বের প্রথম মিনিটে কোন পয়েন্ট উঠানো যাবেনা, শেষ দুই মিনিটে ‘POP/POO’ উত্থাপন করা যাবে।
৩. একজন বক্তাকে নিম্নে ২টি ‘POI’ গ্রহন করতেই হবে। অন্যথায় ঋণাত্নক নম্বর প্রদান করা হবে।
৪. একজন বক্তার বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ ৩টি ‘POP/POO’ উত্থাপন করা যাবে।
৫. প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের পরে বিরোধীদলীয় নেতা তার দলীয় অবস্থান গুছিয়ে নেয়ার জন্য ১ মিনিট সময় পাবেন।
৬. বিতর্কে প্রধানমন্ত্রীর সংজ্ঞা যদি মেনে নেয়া হয় তবে তা পুরো বিতর্কে পরিবর্তন করা যাবেনা। তবে এখানে উল্লেখ থাকে যে, প্রধানমন্ত্রী প্রদত্ত বিতর্কের প্রপঞ্চ কিংবা সূচক (parameter) সংজ্ঞায়নের অন্তর্ভুক্ত হবেনা। বিরোধীদল এর বাইরে গিয়ে নতুন সূচক আনতে পারবেন, তবে তাকে প্রমান করতে হবে যে, উক্ত সূচকটি বিতর্কের সাথে সংশ্লিষ্ট।
৭. বিরোধীদলীয় নেতা তার বক্তব্যের সময়ে যদি এমন বিষয়ের অবতারনা করেন যা কিনা সংসদীয় রীতি বিরোধী (i.e., চ্যালেঞ্জ না করে সংজ্ঞায়নের পরিবর্তন, সরকারি দলের অবস্থানকে নিজের অবস্থান হিসেবে আখ্যা দেয়া, সরকারি দলের অবস্থানের ভুল ব্যাখ্যা দেয়া, ইত্যাদি যা বিতর্ককে অন্য দিকে প্রবাহিত করতে পারে) তবে তা সাথে সাথে ‘POP/POO’ এর মাধ্যমে স্পীকারের দৃষ্টি আকর্ষন করতে হবে। অন্যথায় পরবর্তিতে এই নিয়ে কোন ‘POP/POO’ উত্থাপন করা যাবেনা।
৮. সংসদ সদস্য কোন নতুন প্রেক্ষাপটের অবতারনা করতে পারবেন না। যুক্তিখন্ডন পর্বে কোন নতুন যুক্তির অবতারনা করা যাবেনা। নতুন যুক্তি আর উদাহরণ গুলিয়ে ফেলবেননা।
৯. ট্রুয়িজম ও টটোলজি ছাড়া অন্য কোন ক্ষেত্রে সংজ্ঞা চ্যালেঞ্জ করা যাবেনা। সংজ্ঞা চ্যালেঞ্জের ক্ষেত্রে অবশ্যই ট্রুয়িজম ও টটোলজি উল্লেখ করতে হবে।
১০. হেড টু হেড আর কেইস ট কেইস নিয়ে বিভ্রান্তির কিছু নেই। প্রত্যেক বক্তা হেড টু হেড এ যদি তার উপর অর্পিত দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন না করেন, তাহলে তাদের কেইস ও প্রতিষ্ঠিত হবেনা। তাই উভয় ক্ষেত্রেই গুরুত্বারোপ করবেন।
তারিখঃ ২২ নভেম্বর -২ ডিসেম্বর
বাংলা ও ইংরেজি বিতর্ক বিশ্ব বিদ্যালয় পর্যায়ে
ফিক্সার , নিয়মাবলী ও আরো জানতে fb event
বাংলা বিতর্কের গুরুত্বপূর্ণ নিয়মাবলীঃ-
১. প্রত্যেক বক্তা গঠনমূলক পর্বে ৭ মিনিট করে বক্তব্যের সুযোগ পাবেন। যুক্তিখন্ডন ৩ মিনিট।
২. গঠনমূলক পর্বের দ্বিতীয় মিনিটের পর থেকে ষষ্ঠ মিনিটের শেষ পর্যন্ত ‘POI’ ও ‘POP/POO’ উত্থাপন করা যাবে। যুক্তিখন্ডন পর্বের প্রথম মিনিটে কোন পয়েন্ট উঠানো যাবেনা, শেষ দুই মিনিটে ‘POP/POO’ উত্থাপন করা যাবে।
৩. একজন বক্তাকে নিম্নে ২টি ‘POI’ গ্রহন করতেই হবে। অন্যথায় ঋণাত্নক নম্বর প্রদান করা হবে।
৪. একজন বক্তার বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ ৩টি ‘POP/POO’ উত্থাপন করা যাবে।
৫. প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের পরে বিরোধীদলীয় নেতা তার দলীয় অবস্থান গুছিয়ে নেয়ার জন্য ১ মিনিট সময় পাবেন।
৬. বিতর্কে প্রধানমন্ত্রীর সংজ্ঞা যদি মেনে নেয়া হয় তবে তা পুরো বিতর্কে পরিবর্তন করা যাবেনা। তবে এখানে উল্লেখ থাকে যে, প্রধানমন্ত্রী প্রদত্ত বিতর্কের প্রপঞ্চ কিংবা সূচক (parameter) সংজ্ঞায়নের অন্তর্ভুক্ত হবেনা। বিরোধীদল এর বাইরে গিয়ে নতুন সূচক আনতে পারবেন, তবে তাকে প্রমান করতে হবে যে, উক্ত সূচকটি বিতর্কের সাথে সংশ্লিষ্ট।
৭. বিরোধীদলীয় নেতা তার বক্তব্যের সময়ে যদি এমন বিষয়ের অবতারনা করেন যা কিনা সংসদীয় রীতি বিরোধী (i.e., চ্যালেঞ্জ না করে সংজ্ঞায়নের পরিবর্তন, সরকারি দলের অবস্থানকে নিজের অবস্থান হিসেবে আখ্যা দেয়া, সরকারি দলের অবস্থানের ভুল ব্যাখ্যা দেয়া, ইত্যাদি যা বিতর্ককে অন্য দিকে প্রবাহিত করতে পারে) তবে তা সাথে সাথে ‘POP/POO’ এর মাধ্যমে স্পীকারের দৃষ্টি আকর্ষন করতে হবে। অন্যথায় পরবর্তিতে এই নিয়ে কোন ‘POP/POO’ উত্থাপন করা যাবেনা।
৮. সংসদ সদস্য কোন নতুন প্রেক্ষাপটের অবতারনা করতে পারবেন না। যুক্তিখন্ডন পর্বে কোন নতুন যুক্তির অবতারনা করা যাবেনা। নতুন যুক্তি আর উদাহরণ গুলিয়ে ফেলবেননা।
৯. ট্রুয়িজম ও টটোলজি ছাড়া অন্য কোন ক্ষেত্রে সংজ্ঞা চ্যালেঞ্জ করা যাবেনা। সংজ্ঞা চ্যালেঞ্জের ক্ষেত্রে অবশ্যই ট্রুয়িজম ও টটোলজি উল্লেখ করতে হবে।
১০. হেড টু হেড আর কেইস ট কেইস নিয়ে বিভ্রান্তির কিছু নেই। প্রত্যেক বক্তা হেড টু হেড এ যদি তার উপর অর্পিত দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন না করেন, তাহলে তাদের কেইস ও প্রতিষ্ঠিত হবেনা। তাই উভয় ক্ষেত্রেই গুরুত্বারোপ করবেন।
জুডো - টিআইবি নারী বিতর্ক উৎসব ২০১২
আন্তর্জাতিক নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধ দিবস (২৫ নভেম্বর) কে সামনে রেখে।
“সুলতানার স্বপ্ন বুনি, নিপীড়নের আগল ভাঙি” এই চেতনায়
নারী অধিকার অন্দোলন আর দূর্ণীতি বিরোধী আন্দোলন একসূত্রে গাথা’ এই স্লোগানে .....
প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এক বা একাধিক নারী বিতর্ক দল অংশগ্রহন করতে পারবে।
সংসদীয় বিতর্ক হবে।
বারোয়ারী বিতর্কে কলেজ বিতার্কিকরা অংশগ্রহন করতে পারবে ।
স্থানঃ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
আরো জানতে fb event
“সুলতানার স্বপ্ন বুনি, নিপীড়নের আগল ভাঙি” এই চেতনায়
নারী অধিকার অন্দোলন আর দূর্ণীতি বিরোধী আন্দোলন একসূত্রে গাথা’ এই স্লোগানে .....
প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এক বা একাধিক নারী বিতর্ক দল অংশগ্রহন করতে পারবে।
সংসদীয় বিতর্ক হবে।
বারোয়ারী বিতর্কে কলেজ বিতার্কিকরা অংশগ্রহন করতে পারবে ।
স্থানঃ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
আরো জানতে fb event
রবিবার, ১৮ নভেম্বর, ২০১২
জিডিসি বিতর্ক উৎসব ফলাফল
স্কুল বিতর্কঃ চ্যাম্পিয়ন আইডিসি ৪
রানার আর জিডিসি
শিশু বিতর্কঃ চ্যাম্পিয়ন জিডিসি
রানারআপঃ ওয়াইডিসি নক্ষত্র
রানার আর জিডিসি
শিশু বিতর্কঃ চ্যাম্পিয়ন জিডিসি
রানারআপঃ ওয়াইডিসি নক্ষত্র
বুধবার, ১৪ নভেম্বর, ২০১২
বিতর্কের বিষয় বাস্তব
বাস্তববাদী চিন্তাই বুর্জোয়া রাজনীতি বিকাশের প্রধান কারণ ।
বাস্তবতা আমাদের সার্বভৌমত্বের বিপক্ষে ।
বাস্তববাদী চিন্তাই আজকের মানবিক পরিত্রানের সর্বোত্তম পন্থা
আমাদের আর্থসামাজিক বাস্তবতা সমাজতন্ত্রের বিপক্ষে ।
আমাদের সমাজের বাস্তবাতায় শিক্ষা মূলত ব্যবসা
বাস্তবতা আমাদের সার্বভৌমত্বের বিপক্ষে ।
বাস্তববাদী চিন্তাই আজকের মানবিক পরিত্রানের সর্বোত্তম পন্থা
আমাদের আর্থসামাজিক বাস্তবতা সমাজতন্ত্রের বিপক্ষে ।
আমাদের সমাজের বাস্তবাতায় শিক্ষা মূলত ব্যবসা
জেডিসি বিতর্ক উৎসব ২০১২ ফলাফল
স্কুল বিতর্কঃ চ্যাম্পিয়ন জেডিসি
রানার আপঃ ভিডিসি
ক্লাব বিতর্কঃ চ্যাম্পিয়ন জিএসসিডিসি নিউটন
রানার আপঃ ডিআইইউ ডিসি
রানার আপঃ ভিডিসি
ক্লাব বিতর্কঃ চ্যাম্পিয়ন জিএসসিডিসি নিউটন
রানার আপঃ ডিআইইউ ডিসি
মঙ্গলবার, ১৬ অক্টোবর, ২০১২
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)